দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনিদ্রার সমস্যা রয়েছে অনেকের। অনিদ্রার কারণে শারীরিক নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধুই নয় অনিদ্রা থেকে হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য।
বিটা ক্যারোটিন ও লুটিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ লেটুস পাতা ক্যান্সারের আশঙ্কাও হ্রাস করতে পারে। লেটুস পাতায় পানির পরিমাণ অনেকটা বেশি থাকে। শরীর আর্দ্র রাখতে ও পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে এই লেটুস পাতা। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগে থাকলে খাদ্যতালিকায় লেটুস রাখতে পারেন। তাতে সুফল পাবেন।
যারা দীর্ঘ দিন ধরে ঘুম না আসার সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য লেটুস পাতা ভীষণ কার্যকর হতে পারে। লেটুস পাতায় রয়েছে ‘ল্যাকটোক্যারিয়াম’ নামক এক উপাদান। এই ‘ল্যাকটোক্যারিয়াম’ অনিদ্রা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। স্যালাডে কিংবা অন্যান্য সব্জির সঙ্গেও রাখতে পারেন লেটুস পাতা। তাছাড়াও লেটুস পাতা দিয়ে তৈরি পানীয় ঘুমের আগে পান করলে ঘুম আসবে খুব দ্রুত।
এটি কীভাবে বানাবেন?
এক কাপ পানিতে টুকরো করে কেটে নেওয়া লেটুস পাতা ভালো করে ফুটিয়ে নিন। এই মিশ্রণটিতে ২/৩টি লবঙ্গও ফেলে দিতে পারেন। ফুটে এলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন। এরপর ছেঁকে নিয়ে তা পান করুন। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এই পানীয়টি পান করলে দূর হয়ে যেতে পারে অনিদ্রার সমস্যা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ১২, ২০২২ 11:08 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৫ পৌষ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা জানি মোটামুটি সব ধরনের মৌসুমি ফল এবং সবজিই স্বাস্থ্য…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মোবাইল হ্যান্ডসেটের এন্ট্রি-লেভেল ক্যাটাগরিতেও ব্যবহারকারীদের চমকে দিতে প্রস্তুত অনার বাংলাদেশ।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মৌরির গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ব্যস্ত সময় পার করে বছরশেষে একটু বেড়াতে গিয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ এক দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। দাবানলে…