দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পৃথিবীতে প্রাণের অস্ত্তিত্ব কিভাবে ঘটেছে সে গবেষণার যেনো শেষ নেই। বিজ্ঞানীরা এবার বলেছেন, পৃথিবীতে প্রাণ এসেছে মঙ্গলগ্রহ থেকে।
অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বলেছে, পৃথিবীতে প্রাণের যে স্পন্দন, তার উৎপত্তি এ পৃথিবীতে নয়। বরং শতকোটি বছর আগে মহাশূন্যে ভেসে বেড়ানো পাথরে চড়ে এখানে প্রাণের আগমন ঘটেছিল মঙ্গলগ্রহ থেকে- ইতালির ফ্লোরেন্সে অনুষ্ঠিত এক বিজ্ঞানসভায় এমনটাই দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
নতুন এক গবেষণার ফলের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা দাবি করেন, পৃথিবী সৃষ্টির শুরুর দিকে এর আবহাওয়া প্রাণের উৎপত্তির জন্য অনুকূল ছিল না। কিন্তু সে সময় মঙ্গল গ্রহের আবহাওয়া এর উপযোগী ছিল। তাই মঙ্গল থেকে পৃথিবীতে প্রাণের আগমন সম্পর্কিত এ তত্ত্ব দাঁড় করিয়েছেন তাঁরা। এর আগেও মঙ্গলগ্রহ থেকে পৃথিবীতে প্রাণের আগমনতত্ত্ব হাজির করেছেন অনেকে। ফ্লোরেন্সের বিজ্ঞানসভায় নতুন করে এ তত্ত্বের উপস্থাপন এ-সংক্রান্ত বিতর্ক আরো উসকে দিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
খবরে বলা হয়, প্রাণ সৃষ্টির জন্য অতি প্রয়োজনীয় রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড (আরএনএন), ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিয়িক এসিড (ডিএনএ) ও প্রোটিন- এ তিন ধরনের অণুর সমন্বয় সর্বপ্রথম কী করে ঘটেছিল, সেটা সব সময়ই বিজ্ঞানীদের কাছে বিস্ময়। তাঁরা জানান, এ তিনের সমন্বয়ের জন্য আদিকালে দরকার ছিল বোরন ও মলিবডেনাম নামক দুটি খনিজ পদার্থের উপস্থিতি। অথচ তৎকালীন পৃথিবীতে বোরন যথেষ্ট পরিমাণে ছিল না। আর এখানকার মলিবডেনামের রাসায়নিক গঠন প্রাণ সৃষ্টির জন্য উপযুক্ত ছিল না। এসবের পেছনের কারণ হচ্ছে, তখনকার পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে যথেষ্ট পরিমাণ অক্সিজেনের জোগান ছিল না। অন্যদিকে মঙ্গলগ্রহের আবহাওয়া তখন পৃথিবীর চেয়ে বেশি শুষ্ক ছিল। সেখানকার বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনও ছিল বেশি। মঙ্গলগ্রহের এ অধিকতর উপযোগী পরিবেশে বোরন আর মলিবডেনাম ছিল যথেষ্ট পরিমাণে। বিভিন্ন উপাত্তের ভিত্তিতে তিন কোটি বছর আগে এ দুই গ্রহের পরিবেশগত পার্থক্য নির্ণয়ের পর বিজ্ঞানীদের দৃঢ় বিশ্বাস, পৃথিবীতে নয়, মঙ্গলগ্রহেই ঘটেছিল প্রাণের বিকাশ। তবে অনেকেই বলছেন, বিজ্ঞানীদের এমন গবেষণা ইতিপূর্বের প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে যত আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে সেটিকেই বরং আরও উসকে দিবে। সূত্র : বিবিসি।
This post was last modified on আগস্ট ৩০, ২০১৩ 11:24 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’- এর অন্যতম সমন্বয়ক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিশ্রুতি দেন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবশেষে গত ৩১ বছর ধরে চলা ‘গোল্ডেন আউল’ বিতর্কের অবসান…
View Comments
বিশশাস করলে ইমান হারা হবে
গবেষণাইয় ভুয়া বিজ্ঞানীর খোজ পাওয়া গেছে।
খবরের সাথে ছবির মিল পাইলাম না।
আল্লাহ তা'লা মহান সৃষ্টিকর্তা । তা'র সব সৃষ্টিতেই মানুস বিস্ময় অনুভব করে ।
Quran onujayi mongol noy , jannat theke manush pathano hoyese. Karon jannate sob ase. Purbe prithiby ar mongoler tapmatra soman thakleo somosamoyik upadaner porimaper kono saddrisso chilona. But jannat is made for human being. So jannate r sob kisu e manush er jonno sohonio.
Funny!!!!
প্রাণ সৃষ্টির জন্য অতি প্রয়োজনীয় রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড (আরএনএন), ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিয়িক এসিড (ডিএনএ) ও প্রোটিন- এ তিন ধরনের অণুর সমন্বয় সর্বপ্রথম কী করে ঘটেছিল, সেটা সব সময়ই বিজ্ঞানীদের কাছে বিস্ময়। এটা সারা জীবন বিস্ময়ই থেকে যাবে। ০+০+০+০+০= থেকে যেমন ১ বের হয় না, ঠিক তেমনি ভাবে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হয় নাই।