দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আহত নিজ শিশু সন্তানকে নিয়ে হাজির এক বাঁদর। চিকিৎসক আঘাত লাগার বিষয়টি বুঝতে পেরে ইশারায় বাঁদরটিকে ভিতরে আসতে বলেন। ইশারা বুঝে বাচ্চা নিয়ে রোগী বসার টুলে উঠে বসে ওই বাঁদরটি!
নিজের মাথায়ও আঘাত। সেই অবস্থাতেই আহত শিশু সন্তানকে বুকে চেপে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে পৌঁছেছে। তবে এই মা কিন্তু মোটেও মানুষ নয়- বাঁদর। ভারতের বিহারের সাসারামের শাহজুমা এলাকায় ঘটেছে এই ঘটনাটি। আহত অবস্থায় আহত নিজ শিশু সন্তানকে নিয়ে চিকিৎসা করাতে ঘটনার দিন দুপুরে চিকিৎসক এস এম আহমদের চেম্বারে পৌঁছায় এই মহিলা বাঁদরটি। যা দেখে হতবাক হয়ে যান চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মী সকলেই।
চেম্বারে পৌঁছাতেই চিকিৎসক তাদের আঘাত লাগার বিষয়টি বুঝতে পেরে বাঁদরটিকে ভিতরে আসতে ইশারা করেন। ইশারা বুঝে বাচ্চা নিয়ে রোগী বসার টুলে উঠে বসে ওই বাঁদরটি। চিকিৎসক দেখেন মা বাঁদরটির মাথায় ও বাচ্চার পায়ে আঘাত রয়েছে। তিনি দু’জনের ক্ষতস্থানেই মলম লাগিয়ে টিটেনাসের ইঞ্জেকশন দিয়ে দেন।
তারপর চিকিৎসক সবাইকে সরে যেতে বলেন, যাতে করে ওই মা বাঁদরটি নিজের শিশু সন্তানকে নিয়ে ওখান থেকে নির্ভয়ে বেরিয়ে যেতে পারে। এই ঘটনার একটি ভিডিও সম্প্রতি নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। মা বাঁদরের বুদ্ধিমত্তাকে অনেকেই কুর্নিশ জানিয়েছেন অনেকেই বলেছেন, আসলে ‘মা’ সব সময় এমনই হয়, সেটি মানুষ হোক আর পশুই হোক! তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
দেখুন ভিডিওটি
सासाराम में जब एक बंदर अपने बच्चे के साथ खुद का इलाज़ करवाने पहुंचा निजी अस्पताल। इलाज़ करने वाले डॉक्टर एस एम अहमद खुद को सौभाग्यशाली समझ रहे है की हनुमान जी खुद चलकर इनके पास पहुंचे pic.twitter.com/0NPrAtV6NU
— rajeshkumarojha (@rajeshrepoter) June 8, 2022
सासाराम में जब एक बंदर अपने बच्चे के साथ खुद का इलाज़ करवाने पहुंचा निजी अस्पताल। इलाज़ करने वाले डॉक्टर एस एम अहमद खुद को सौभाग्यशाली समझ रहे है की हनुमान जी खुद चलकर इनके पास पहुंचे pic.twitter.com/0NPrAtV6NU
— rajeshkumarojha (@rajeshrepoter) June 8, 2022
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।