দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঘটনাটি ব্রাজিলের। সেখানে বিশালাকার কুমিরের গলা পেঁচিয়ে ধরেছে হলদে রঙের এক অ্যানাকোন্ডা। দৈত্যাকার সাপের হাত থেকে নিস্তার পেতে পানিতে ডুব দিলো কুমিরটি! তারপর কী ঘটলো?
একজনের আস্তানা পানিতে। আরেক জনও পানিতে স্বচ্ছন্দে বিচরণ করতে পারেন। জল-জঙ্গলে ত্রাস হিসাবে তাদের ‘সুখ্যাতি’ও একেবারে কম নয়! এক জন হলো ইয়া বড় আকারের কুমির। অন্য জন অ্যানাকোন্ডা, বিশাল সাপ। এই দুই ভয়ঙ্কর প্রাণীই সংঘর্ষে জড়ালো।
ব্রাজিলের বিশালাকার কুমিরের গলা পেঁচিয়ে ধরেছে হলদে রঙের একটি অ্যানাকোন্ডা। অ্যানাকোন্ডা এমনভাবে তার গলায় জড়িয়ে রয়েছে যে, কুমির বেচারার প্রাণ একেবারে ওষ্ঠাগত অবস্থা! শ্বাস নিতেও যেনো কষ্ট হচ্ছে। মাঝে-মধ্যেই মুখ খুলছে সে। তবে কোনওভাবেই অ্যানাকোন্ডার হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না সে। একেবারেই যেনো জিভ বেরিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা কুমিরের। এমনই এক ভিডিও নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে সম্প্রতি। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
দেখুন ভিডিওটি
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।