দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তুরস্কে ক্রমেই পণ্যের মূল্য বেড়েই চলেছে। এ বছরের জুলাইতে দেশটির মূল্যস্ফীতি নতুনভাবে বেড়ে বিগত ২৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়েছে।
এই সময় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭৯ দশমিক ৯ শতাংশে। এছাড়াও ডলারের বিপরীতে লিরার পতনও অব্যাহত রয়েছে। বিশ্ববাজারে জ্বালানি এবং পণ্যের মূল্য বেড়ে আকাশচুম্বী হওয়ার কারণে দেশটির মূল্যস্ফীতিতে এমন প্রভাব পড়েছে।
জানা যায়, তুরস্কে মূল্যস্ফীতির হার বাড়া শুরু হয় গতবছর থেকেই। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৫০০ পয়েন্টভিত্তিতে সুদের হার কমানোর কারণে মূলত মূল্যস্ফীতি শুরু হয়।
তুরস্কের পরিসংখ্যান বিভাগ জানিয়েছে, মাসিকভিত্তিতে জুলাইতে ভোক্তা মূল্যসূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ। যদিও এই হার রয়টার্সের পূর্বাভাস ২ দশমিক ৯ শতাংশ থেকেও কম।
ক্যাপিটাল ইকোনমিক্সের সিনিয়র উদীয়মান বাজার অর্থনীতিবিদ জেসন টুভে এই বিষয়ে বলেছেন, বার্ষিক মূল্যস্ফীতিও শীর্ষে পৌঁছে যেতে পারে। মুদ্রার তীব্র উত্থান-পতন ঝুঁকিপূর্ণ।
ভোক্তা মূল্যের সবচেয়ে বড় বার্ষিক বৃদ্ধিই ছিল পরিবহন খাতে। এক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১১৯ দশমিক ১১ শতাংশতে। এছাড়াও দেশটিতে খাদ্য ও নন-অ্যালকোহল পানীয়তে মূল্য বেড়েছে ৯৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।