দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড (বিপিবিএল) এর ‘ক্লাব সুপ্রিম’ এবং ‘সম্পর্ক ক্লাব’ সদস্যদের সন্তানদের মধ্যে যারা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ ৫ পেয়েছেন, এমন কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য এক বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
সম্প্রতি বার্জারের করপোরেট কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কোভিডের কারণে গত দুই বছর বন্ধ থাকার পর চলতি বছর বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী এই অনুষ্ঠানটি আবার আয়োজন করা হয়, যেখানে ২০২০ এবং ২০২১ সালের এইচএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করা হয় । এ বছর মোট ৬ জন শিক্ষার্থীর হাতে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট, প্রাইজ মানি ও বই তুলে দেওয়া হয়।
পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলেন : আফরিন জাহান চৌধুরী (এইচএসসি), মাহমুদুল হাসান (এইচএসসি), লাবিবা তাসনিম (এইচএসসি), ফারিহা তাবাসসুম (এইচএসসি), আবরার শাজিদ (এসএসসি) ও জিনাত সুলতানা তাজরি (এইচএসসি)।
কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বার্জারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী; চীফ সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী; চীফ মার্কেটিং অফিসার তানজীন ফেরদৌস আলম; চীফ বিজনেস অফিসার এ কে এম সাদেক নেওয়াজ এবং হেড- চ্যানেল এনগেজমেন্ট, মার্কেটিং এ এম এম ফজলুর রশিদ।
এই বিষয়ে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের (বিপিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, “বার্জারের ‘ক্লাব সুপ্রিম’ এবং ‘সম্পর্ক ক্লাব’ এর সদস্যরা আমাদের পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ ক্লাবের সদস্যদের সন্তানদের মধ্যে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় যারা ভালো ফলাফল অর্জন করেছেন তাদের জন্য এমন একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত।
এই কৃতিত্ব ভবিষ্যতে ধরে রেখে এইসব শিক্ষার্থীরা তাদের জীবনের পরবর্তী ধাপে সাফল্য অর্জন করবে বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে বার্জার।”
২০১৮ সালে টপ সেলিং ডিলারদের জন্য বার্জার ডিলার্স লয়্যালটি ক্লাব “ক্লাব সুপ্রিম” চালু করে। বর্তমানে, এই ক্লাবে ৮৭৫ জন প্রিমিয়াম ডিলার রয়েছেন। পেইন্টার এবং পেইন্ট কন্ট্রাক্টরদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা ও সহায়তার মাধ্যমে তাদের জীবনমানের উন্নতির লক্ষ্যে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড ২০১৮ সালে বার্জার ‘সম্পর্ক ক্লাব’ চালু করে। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।