দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রাজধানী ঢাকার প্রাণ বুড়িগঙ্গার কান্না যেনো শোনার কেও নেই। বুড়িগঙ্গার কান্না মায়ের কান্নার মতোই বাজে শিল্পীর কানে। কাব্যিক পলাশের ‘কাঁদছে বুড়িগঙ্গা’ প্রকাশ পেয়েছে।
সন্তানের কাছে মায়ের কান্নার চেয়েও ভারি আর কিছু নেই। বুড়িগঙ্গার সেই কান্নাকেই গানের মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন সময়ের জীবনমুখী গানের জনপ্রিয় এক শিল্পী কাব্যিক পলাশ।
বুড়িগঙ্গা রক্ষার তাগিদ নিয়ে ’কাঁদছে বুড়িগঙ্গা’ শিরোনামে প্রকাশিত হলো তার একক গানটি, উনিসান ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোষকতায় এইমেক্স ডিজিটালে গানটি প্রকাশ করেন।
‘কাঁদছে বুড়িগঙ্গা’ গানের কথা এবং সুর করেছেন সংগীতশিল্পী কাব্যিক পলাশ নিজেই। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন শিল্পী নিজেই। এই গানের ভিজ্যুয়াল ডিরেকশন দিয়েছেন নির্মাতা শাহীনূর শাহীন।
ইতিমধ্যে এইমেক্স ডিজিটাল লিমিটেডের ভিজ্যুয়াল প্রোডাকশন উইং আর্টফ্লিক্সের ইউটিউব চ্যানেলে কাঁদছে বুড়িগঙ্গা গানটি প্রকাশ করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে সংগীতশিল্পী কাব্যিক পলাশ বলেন, কাঁদছে বুড়িগঙ্গা শুধু একটি গানই নয়, একটি আন্দোলনও। এই গানের কথাগুলো বুড়িগঙ্গা পাড়ের প্রত্যেকটি সচেতন মানুষেরই কথা। বুড়িগঙ্গার সংকটকে কাছ থেকে উপলব্ধি করেছি ও সেই উপলব্ধি থেকেই গানটি করা। আশা করছি এই গানটি সবাই শুনবে ও তা ছড়িয়ে দিয়ে নদী রক্ষার আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হবেন। এভাবে যেনে কোনো নদীকেই আর হারিয়ে যেতে না হয়।
এ সম্পর্কে এইমেক্স ডিজিটালের সিইও মাহমুদ এইচ খান বলেছেন, গানটি প্রথম শুনেই আমি কাব্যিক পলাশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী হয়েছি। আমাদের মূল টার্গেট ছিল ভিউজ্যুয়ালে বুড়িগঙ্গার সংকটকে ফুটিয়ে তোলা, সেটি কিন্তু আমরা পেরেছি। নদী রক্ষার জন্য সোশ্যাল বেনিফিটের অংশ হিসেবে আমরা কাজটি করেছি এর কেনো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যই ছিল না। আশা করছি, মানুষ বুড়িগঙ্গার কান্না শুনতে পাবেন এবং নদী রক্ষায় এগিয়ে আসবেন।
দেখুন ভিডিও গানটি
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।