দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে কেও এমন কথা শুনলে আশ্চর্য হবেন সেটিই স্বাভাবিক। মলত্যাগ করেই আয় করতে পারেন বছরে দেড় কোটি টাকা! কিন্তু কীভাবে? জানলে আপনি বিস্মিত হবেন।
একটি গবেষণা সংস্থার জন্য মল দান করেই হয়ে যেতে পারেন কোটিপতি! মল দান করেই বছরে ১ লক্ষ ৮০ হাজার ডলার আয় করা যেতে পারে। বাংলাদেশী মুদ্রায় যা দেড় কোটি টাকারও উপরে! এমনই দাবি করেছেন এক তরুণী।
চাকরির পরীক্ষা দিতে গেলে প্রকৃতির ডাক আসে? আর এতেই হতে পারে বাজিমাত। শরীর ঠিক রাখতে হলে নিয়মিত করতে হবে, আবার ঠিক মতো করতে পারলে খুলে যাবে উপরি আয়ের পথও! এমন এক পেশার হদিস দিলেন জনৈকা তরুণী। সমাজমাধ্যমে ওই তরুণীরই দাবি, একটি গবেষণা সংস্থার জন্য মল দান করেই হওয়া যায় কোটিপতি। মল দান করে বছরে ১ লক্ষ ৮০ হাজার ডলার আয় করা যেতে পারে। বাংলাদেশী মুদ্রায় যা দেড় কোটি টাকারও বেশি।
ইসা ফিডেলিনো নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন একজন তরুণী। সেখানেই তিনি জানিয়েছেন যে, আজকাল অনেকেই টাকা কামাতে নানা রকম কাজ করেন। তবে ঠিক রাস্তা জানা থাকলে, কম পরিশ্রমে পাওয়া যেতে পারে ‘সাফল্য’। পথ হিসাবে একটি বিকল্প পেশার সন্ধানও দিয়েছেন তিনি। নেটাগরিকদের উদ্দেশে তার প্রশ্ন হলো- “আপনি কী মল দান করে ডলার কামাতে চান?”
এটি কীভাবে সম্ভব, সে কথাই নিজের ভিডিওতে জানিয়েছেন ওই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, ‘হিউম্যান মাইক্রোবস’ বলে একটি সংস্থায় মল দান করলে পাওয়া যেতে পারে টাকা। প্রতি বার মল দান করে ৫শ’ ডলার পাওয়া যায়। বাংলাদেশী মুদ্রায় যা ৫০ হাজার টাকার মতো। আমেরিকা ও কানাডার মানুষরা এই মল দান করতে পারেন।
তবে ওই সংস্থা কেনো এই মল সংগ্রহ করে? সংস্থাটির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে যে, বর্তমানে বহু মানুষই পেটের সমস্যায় ভুগছেন। পেটে যে উপকারী অণুজীবগুলো থাকে, সেগুলোর ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এর অন্যতম প্রধান কারণ। পেটে থাকা অনুজীবগুলো খাদ্যনালিতে যে বিশেষ পরিবেশ তৈরি করে থাকে, তাকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় ‘গাট মাইক্রোবায়োম’। সেই পরিবেশ কীভাবে ভালো রাখা যায়, তা জানতে নিয়মিত মল থেকে পাওয়া অণুজীব নিয়ে পরীক্ষা চালায় এই সংস্থাটি। সে কারণেই মল দরকার হয় তাদের। তবে চাইলেই যে কেও সেখানে মল দান করতে পারবেন না। রীতিমতো পরীক্ষা দিতে হয় সেজন্য। প্রার্থীদের মলের নমুনাও পরীক্ষা করে দেখেন গবেষকরা। তারপরই মল নেওয়া হয়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।