দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুধু উপোস করেই নয়, বরং পেট ভরে খেয়েই ওজন থাকতে পারে নিয়ন্ত্রণে। শুধু জানতে হবে কোন খাবারগুলো খেলে রোগা হওয়ার পথ হবে আরও মসৃণ।
সব উৎসবেরই মধ্যমণি হলো খাওয়া-দাওয়া। ভূরিভোজ না হলে উৎসবের আসল আমেজটাই যেনো পাওয়া যায় না। অনেকেই উৎসবের এই সময় নানা স্বাদের খাবারে রসনাতৃপ্ত হবেন সেটিই স্বাভাবিক। উদ্যাপনের আনন্দে পেটপুরে ভালোমন্দ খেয়ে নিলেই হলো না। ওজন কমাবেন ভেবে রেখেছিলেন। তবে ওজন কমানোর উপায় জানা নেই বলে, মনে কোনও আশঙ্কা না রেখেই চেখে দেখতে পারেন নানা স্বাদের খাবারগুলো।
অনেকেই বিশ্বাস করেন না খেয়ে ওজন কমানোর পন্থায়। নতুন বছরে রোগা হওয়ার নতুন কোনও উপায় নিয়েও দেখা যেতে পারে। উপোস করে নয়, বরং পেট ভরে খেয়ে ওজন রাখতে পারেন নিয়ন্ত্রণে। শুধু জানতে হবে কোন খাবারগুলো খেলে রোগা হওয়ার পথ হবে আরও মসৃণ।
দারচিনি
ওজন কমাতে দারচিনির ভূমিকা বলে শেষ করা যাবে না। রোগা হওয়ার ডায়েটে অনেকেই এই জিনিসটি রেখে থাকেন। সাধারণত দারচিনি দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। যে কারণে বার বার খিদে পাওয়ার প্রবণতাও কমে। এছাড়াও, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ভীষণ উপকারী। হজমক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে দারচিনি। হজম ভালো হলে তখন ওজন কমাতেও সহজ হয়ে যায়।
মরিচ
রান্নায় একটু ঝাল না হলে মুখে খাবার তুলতে পারেন না অনেকেই। রান্নায় স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি মেদ ঝরাতে মরিচের গুরুত্ব অপরিসীম। অনেকেই হয়তো তা জানতেনই না। মরিচ হজমক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে। আবার সাহায্য করে ওজন কমাতেও। যে কারণে রোগা হতে চাইলে চোখ বন্ধ করে ভরসা রাখতে পারেন মরিচের উপর।
ব্রকোলি
শীতকালের অন্যতম একটি সব্জি হলো এই ব্রকোলি। ব্রকোলিতেও প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও খনিজও রয়েছে, যা শরীরে মেদ পুড়িয়ে দেয়। এছাড়াও ব্রকোলিতে ক্যালশিয়ামের পরিমাণও অনেক বেশি থাকে, যা হাড় মজবুত রাখে। ক্যালশিয়াম ওজন কমাতেও ভূমিকা রাখে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।