দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ৩ জানুয়ারি গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় পেইন্ট সল্যুশন ব্র্যান্ড বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড (বিপিবিএল) সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে ধানমন্ডি এক্সপেরিয়েন্স জোন উদ্বোধন করেছে।
ধানমন্ডি এক্সপেরিয়েন্স জোন ফ্ল্যাগশিপ বিপিবিএল -এর পুরনো এক্সপেরিয়েন্স জোনগুলোর মধ্যে একটি। রাজধানীর ধানমন্ডির বিটিআই লেকপালিসেড, বাড়ি ২৩, সড়ক ২৭ এ অবস্থিত এক্সপেরিয়েন্স জোন ফ্ল্যাগশিপ আউটলেটির নতুন আঙ্গিকে সংস্কারের উদ্বোধন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনবিপিবিএল -এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, চীফ সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী, চীফ ফাইন্যান্স অফিসার সাজ্জাদ রহিম চৌধুরী, চীফ মার্কেটিং অফিসার তানজিন ফেরদৌস আলম ও চীফ বিজনেস অফিসার আবুল কাশেম মোহাম্মদ সাদেক নাওয়াজ চৌধুরী।
এক্সপেরিন্স জোন গ্রাহকদের বার্জার পণ্যগুলোকে “টাচ-এন্ড-ফিল”-এর মাধ্যমে অভিজ্ঞতা নিতে সাহায্য করবে ও কাঠামোর অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপযোগী পণ্য ব্যবহারে কার্যকরী সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ করে দিবে। বিপিবিএল -এর সম্মানিত গ্রাহকদের শীর্ষস্থানীয় পণ্য ও পরিষেবা প্রদানের জন্য দেশব্যাপী এর ৪০টি এক্সপেরিয়েন্স জোন রয়েছে।
বার্জার এক্সপেরিয়েন্স জোন ২০০২ সাল থেকে ইল্যুশন, পেইন্টিং সার্ভিস, উড কোটিং সার্ভিস, ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনস সার্ভিস এবং পেইন্ট অ্যাপ্লিকেশন কনসালটেন্সি নিয়ে ক্রেতাদের এক্সপার্ট সল্যুশন প্রদান করে আসছে।
পেইন্ট সল্যুশন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বার্জার দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে একটি বিশ্বস্ত নাম ও দেশব্যাপী মানুষ তাদের বাড়ি ও অফিসের জন্য প্রতিষ্ঠানটির পণ্য এবং সেবা ব্যবহার করে আসছেন।
বিষয়টি নিয়ে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, “আমরা ধানমন্ডি এক্সপেরিয়েন্স জোনটি সংস্কার করেছি যাতে আমাদের গ্রাহকদের উদ্ভাবনী ও উন্নত প্রযুক্তিগত সেবা প্রদান করা যায়। যেহেতু, গ্রাহক সেবা একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য অপরিহার্য, তাই বার্জার দেশের জনগণকে উচ্চমানের পণ্য এবং সেবা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সে কারণেই, ধানমন্ডি শাখাকে নতুন আঙিকে সাজাতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা সব সময় সবার জন্য অত্যাধুনিক পেইন্ট সল্যুশন প্রদানে সচেষ্ট থাকবো।”
গ্রাহকরা এখন নতুন “বার্জার এক্সপেরিয়েন্স জোন” -এ যেতে পারেন ও রঙ-সম্পর্কিত সমস্যা এবং বাড়ির অভ্যন্তরীণ রঙ সংক্রান্ত প্রশ্নের পরামর্শের জন্য বিশেষজ্ঞ রঙ পরামর্শদাতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তাছাড়াও, আগ্রহী গ্রাহকরা কল সেন্টার নম্বর ০৮০০০-১২৩৪৫৬ এর মাধ্যমে বার্জার ২৪/৭-এ যোগাযোগও করতে পারেন। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।