The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন জরায়ুমুখের ক্যান্সার হয়েছে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাম্প্রতিক সময় মহিলাদের মধ্যে বাড়ছে জরায়ুমুখের ক্যান্সার। তাহলে আপনি কোন উপসর্গ দেখে চিনবেন এই রোগ? এই সমস্যা হলে সুস্থ থাকার উপায়ই বা কী? সেই বিষয়গুলো জেনে নিন।

কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন জরায়ুমুখের ক্যান্সার হয়েছে? 1

মহিলাদের শরীরে সবচেয়ে বেশি হানা দেয় যে ক্যান্সার, জরায়ুমুখের ক্যান্সার হলো তারমধ্যে অন্যতম। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মহিলা মারা যান এই রোগে আক্রান্ত হয়ে।

‘হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস’ (এইচপিভি) হলো জরায়ুমুখের ক্যান্সারের অন্যতম একটি কারণ। তবে এই ভাইরাসই একমাত্র কারণ নয়। অসুরক্ষিত যৌন সংসর্গ এই ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। সংক্রমণ ছড়াতে পারে সেখান থেকে। সংক্রমণ ঘটার কয়েক বছর ধরে জরায়ুমুখের স্বাভাবিক কোষ পরিবর্তিত হতে থাকে ও এক সময় তা ক্যান্সারে আকার ধারণ করে। এই ক্ষেত্রে এইচপিভি-১৬, এইচপিভি-১৮- এই দু’টি ভাইরাস সবচেয়ে বেশিই ঝুঁকিপূর্ণ।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ২০ বছরের কমবয়সিদের মধ্যে সাধারণত এই রোগটি দেখা যায় না। পরিসংখ্যান বলছে যে, ৩৮ হতে ৪২ বছর বয়সি মহিলারা এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হন সবচেয়ে বেশি। তবে ৬০ বছরের পরেও হতে পারে এই রোগটি।

জরায়ুর বিভিন্ন অংশের মধ্যে এই ক্যান্সারের আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। অতিরিক্ত সাদা স্রাব, অনিয়মিত ঋতুস্রাব, কোমর ও তলপেটে ব্যথা, হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, প্রস্রাবের সময় জ্বালা করা, ব্যথা হওয়া- এই উপসর্গগুেলো জরায়ুমুখের ক্যান্সারের লক্ষণ।

এই উপসর্গ দেখা দিলে একেবারেই সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ ফেলে রাখলে বিপদ আরও বাড়তে পারে। আবার মৃত্যুর আশঙ্কাও থেকে যায়। তাই অবহেলা করা একেবারেই ঠিক হবে না। বছরে অন্তত দুই বার প্যাপ স্মিয়ার পরীক্ষা করাতে হবে। পিসিওএস থাকলে সচেতন হতে হবে। গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলেও পরামর্শ নিতে হবে চিকিৎসকের। ইচ্ছামতো কোনও ওষুধ খাওয়া যাবে না। স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া করাও অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার সময়ও সতর্ক থাকুন। ধূমপানের অভ্যাস দূর করাটাও জরুরি। সেইসঙ্গে সুষম খাদ্য গ্রহণ, ভিটামিন সি- সমৃদ্ধ খাবার, শাকসব্জি, ফলমূল- বেশি করে খেতে হবে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, গার্ডসিল নামক টিকার মাধ্যমে এই রোগটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali