দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শিশুরা সহজেই খেতে চাই না। তাই খেতে না চাইলেও শিশুদের জোর করে খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা শিশুর বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে অনেক শারীরিক জটিলতা প্রতিরোধ করতে পারে।
শিশুদের পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে রীতিমতো সাধ্যসাধনা করতে হয়। এরপর যদি সেগুলো খুব মুখরোচক কিছু না হয়, তাহলে তো হয়েই গেলো! পুষ্টিবিদদের মতে, খেতে সুস্বাদু না হলেও এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো ছোট থেকে খাওয়ানোর অভ্যাস করতে পারলে প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাওয়া যেতে পারে সেখান থেকেও।
কোন খাবার শিশুদের প্রতিদিন খাওয়ানোর অভ্যাস করাতে হবে?
দই
মিষ্টি দই হলে শিশুদের খাওয়ার কথা বলতে হয় না। তবে টকদই খেতে গেলেই শিশুদের মুখ ব্যাজার হয়ে যায়। বাচ্চারা সাধারণত ওই ধরনের টক কিংবা স্বাদহীন খাবার খেতে একেবারেই পছন্দ করে না। তবে প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ এই খাবারটি শিশুদের অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্যও করে। হজমেও সহায়তা করে। তাই দু’দিন অন্তর অন্তর পেটের ব্যথার জন্য স্কুল ছুটি নেওয়ার অজুহাত থেকেও মুক্তি মেলে।
দানাশস্য
চিপস্, নাচোজ়, পপকর্ন বাদ দিয়ে মুগ, রাজমা, বিভিন্ন সব্জির বীজ খেতে মোটেই তাদের ভালো লাগার কথা নয়। তবে ফাইবার ও বিভিন্ন খনিজে সমৃদ্ধ এই দানাশস্যগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তোলে।
ডিম
বেশির ভাগ শিশু ডিম খেতে ভালোবাসে। আবার অনেকেই ডিমের আঁশটে গন্ধ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। অথচ বাড়ন্ত বয়সে শিশুদের শরীরে পর্যাপ্ত প্রোটিন, ক্যালশিয়াম ও বিভিন্ন খনিজের অভাব পূরণের জন্য চিকিৎসকরা প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম খাওয়ার কথা বলে থাকেন।
রাঙা আলু
তরকারিতে দিয়েই হোক কিংবা মুখরোচক কোনও পদ, আলুর বদলে রাখার চেষ্টা করুন রাঙা কিংবা মিষ্টি আলু। ফাইবার-সমৃদ্ধ এই আলু অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষায় কাজে আসবে। আবার আয়রনের পরিমাণও বাড়িয়ে তুলতে পারে এই মিষ্টি আলু।
দুধ
দুধ খেতে পছন্দ করে এমন শিশু খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তবে দুধের মতো পুষ্টিকর, সহজপাচ্য পানীয় কিন্তু দুটো নেই। দুধ ক্যালশিয়ামে ভরপুর, এটি হাড় মজবুত করতেও সাহায্য করে।
বাদাম ও বিভিন্ন বীজ
বাদাম খেতে ভালোবাসে না এমন বাচ্চার সংখ্যা খুব কম। তবে সুস্বাস্থ্যের জন্য শুধু চিনে বাদাম নয় আখরোট, কাজু, কাঠবাদাম, পেস্তা- সব মিশিয়ে একমুঠো করে প্রতিদিনই খাওয়াতে হবে। বয়ঃসন্ধিকালে মুখে হরমোনের ভারসাম্যে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেজন্য খাওয়াতে পারেন কুমড়ো, সূর্যমুখীসহ বিভিন্ন রকমের বীজও।
বেরি জাতীয় ফল
বর্তমানে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা দিন দিন বে়ড়েই চলেছে। খেলাধুলা কম করা, প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত ভাজা খাবার বেশি খাওয়ার কারণে এই সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে। ছোট থেকেই যদি সামান্য হলেও স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, মালবেরি, রাস্পবেরি- জাতীয় ফল খাওয়ান, তাহলে হরমোনের সঙ্গে জড়িত অনেক সমস্যাই দূরে থাকবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২৩ 9:52 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালে চামড়ায় টান ধরা নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে সমস্যা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অসতর্কতাবশত: হাত থেকে পড়ে গেলেও ফোনের বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন কমাতে গিয়ে তাড়াহুড়ো করা যাবে না, কারণ তাড়াহুড়া করলেই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের অন্যতম ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে স্ট্রিমিং হতে চলেছে সুপারস্টার শাকিব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নেওয়া, সাংবাদিককে হুমকি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হাতিশালের মধ্যে ঘুমোচ্ছে পুচকে একটি বাচ্চা হাতি। শাবকের ঘুম ভাঙাতে…