The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হাতে জোরই পাচ্ছেন না? নেপথ্যে কোনও কারণও লুকিয়ে থাকতে পারে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেক সময় বার্ধক্যের সময়ের কিছু অসুস্থতার লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে কম বয়সেই। তেমনই একটি লক্ষণ হলো হাতের জোর কমে যাওয়ার সমস্যা। নেপথ্যে কোনও কারণও লুকিয়ে থাকতে পারে। জেনে নিন সেটি।

হাতে জোরই পাচ্ছেন না? নেপথ্যে কোনও কারণও লুকিয়ে থাকতে পারে 1

বয়স্কদের মধ্যে এই সমস্যাটি খুব সাধারণ একটি বিষয়। তবে কম বয়সে এই সমস্যার নেপথ্যে রয়েছে কোন কারণ?

বার্ধক্য একটি অনিবার্য বিষয়। একটা সময়ের পর তা আসবে সেটিই স্বাভাবিক। বয়স বাড়লে এমনিতেই নানা রোগ-বালাই বাসা বাঁধে শরীরের মধ্যে। কর্মক্ষমতাও ধীরে ধীরে কমে আসে। তখন অনেক রোগ খুব সহজেই হানা দেয়। তবে আধুনিক ব্যস্ততম জীবনে নিয়মিত অনিয়ম অল্প বয়সে ডেকে আনে বিভিন্ন রোগের আশঙ্কাও। হালের এক সমীক্ষা বলছে, সেই লক্ষণগুলো এড়িয়ে গেলে ঝুঁকি বাড়তে পারে মৃত্যুর। তেমনই একটি লক্ষণই হলো, হাতের জোর কমে যাওয়া। বয়স্কদের মধ্যে এই সমস্যাটি খুব সাধারণ ও স্বাভাবিক। তবে কম বয়সে তো এমন হওয়ার কথায় নয়।

কম বয়সে হাতের জোর কমে যাওয়ার নেপথ্য কারণ হিসাবে অত্যধিক হারে ধূমপানকে চিকিৎসকরা দায়ী করে থাকেন। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে পেশি অনেক সময়ই দুর্বল হয়ে পড়ে। পেশির যে নিজস্ব কর্মক্ষমতা রয়েছে, তা ধীরে ধীরে হারিয়ে যেতে থাকে। হাতের পেশির সংবেদনশীলতা অনেক বেশি। যে কোনও অনিয়মের অভিঘাত এই পেশিতে এসে সবচেয়ে বেশি পড়ে। তাই হাতের জোর যদি কমে গিয়েও থাকে, সে ক্ষেত্রে এড়িয়ে যাওয়া মোটেও ঠিক হবে না।

হাতের জোর কমে যাওয়ার নেপথ্যে থাকতে পারে আরও কয়েকটি কারণ। যেমন-

# ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের অনেকের মধ্যেই পেরিফেরাল স্নায়ুরোগের প্রকোপও লক্ষ করা যায়। পেরিফেরাল স্নায়ুর সমস্যা পায়ের পাতা ও হাত ঘন ঘন অবশ হয়ে যাওয়া।

# হাতের শক্তি কমে যাওয়ার পিছনে থাকতে পারে স্নায়ুর রোগ। স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে হাত, পা এবং শরীরের অন্যান্য অংশে তীব্র ব্যথা ও জ্বালা হতে পারে। সেইসঙ্গে হাতের কর্মক্ষমতাও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

# মস্তিষ্কে যদি রক্ত সরবরাহ পর্যাপ্ত না হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে স্ট্রোকও হয় অনেক সময়। বিশেষ করে রক্তনালি কোনও কারণে বাধাপ্রাপ্ত হলেই এমন হয়। স্ট্রোকের প্রথম লক্ষণই হলো বাঁ হাত অবশ হয়ে যাওয়া। যা ক্রমশ হাতের তালু পর্যন্ত চলে আসে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali