দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তরুণদের পছন্দের ব্র্যান্ড রিয়েলমি’র চতুর্থ বর্ষপূর্তি উদযাপনের অংশ হিসেবে গত বছরের আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত হয় রিয়েলমি ফ্যান ফেস্ট ২০২২।
এই আয়োজনে ফ্যানদের জন্য ছিল থাইল্যান্ড ভ্রমণের সুবর্ণ সুযোগ। রিয়েলমি ৯প্রো+ কিনে এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছেন এনামুল হক।
গত ৯ মার্চ বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীর জন্য থাকছে ৪ দিন ও ৫ রাতের জন্য থাইল্যান্ডের ব্যাংকক এবং পাতায়া ভ্রমণের সুযোগ।
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ফ্যান ফেস্টিভালের আয়োজন করে থাকে দ্রুতবর্ধনশীল গ্লোবাল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। গত বছর এই আয়োজনের থিম ছিল ‘কিপ ইট রিয়েল’। উদযাপনের অংশ হিসেবে দারাজে ‘রিয়েলমি ফ্যান ফেস্ট’ আয়োজন করা হয়, যেখানে ক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন আকর্ষণীয় অফারের পাশাপাশি ছিল থাইল্যান্ড ভ্রমণের সুযোগ। এই ক্যাম্পেইন গত বছরের ২২-২৮ আগস্ট অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ক্যাম্পেইন চলাকালীন দারাজ থেকে রিয়েলমি জিটি সিরিজ বা ৯ প্রো সিরিজের স্মার্টফোন ক্রয় এবং নিজেদের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে স্মার্টফোন ক্রয়ের অর্ডার নাম্বার, #দারাজ ও #রিয়েলমিফ্যানফেস্ট হ্যাশট্যাগের সঙ্গে ‘অন্য ব্র্যান্ড বাদ দিয়ে রিয়েলমি বাছাই করার কারণ’ বিষয়ে সৃষ্টিশীল কিছু লিখে পোস্ট করতে বলা হয় অংশগ্রহণকারীদের।
রিয়েলমি ৯প্রো+ ক্রেতা এনামুল হক এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জিতে নিয়েছেন এই লোভনীয় পুরস্কার। ফটোগ্রাফি ও গেমিং প্রেমী এনামুল হক তার ফেসবুক প্রোফাইলে রিয়েলমি ফোন কেনার কারণ হিসেবে একটি সুন্দর গল্প পোস্ট করেন, যা জুরি প্যানেলের নজর কাড়ে। এই প্রতিযোগিতায় ৩০০ জনেরও বেশী মানুষ অংশগ্রহণ করে এবং ব্যবহারকারীদের মাঝে ক্যাম্পেইনটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
রিয়েলমি’র লক্ষ্য অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তি নিয়ে আসার মাধ্যমে তরুণ ব্যবহারকারীদের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখা। আর এ লক্ষ্যপূরণে, ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতার মানোন্নয়নে উদ্ভাবনে অগ্রাধিকার দিয়ে স্মার্টফোনে ফাস্ট-চার্জিং প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে রিয়েলমি। অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় এই খাতে তুলনামূলক নতুন হলেও, রিয়েলমি সকল সেগমেন্টে ব্যবহারকারীদের জন্য ফাস্ট-চার্জিং সুবিধা নিয়ে আসতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, যা লো-প্রাইস সেগমেন্টের স্মার্টফোনে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে আসার ক্ষেত্রে রিয়েলমি’র প্রতিশ্রুতিকেই প্রতিফলিত করে। খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।