দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের গুজরাটের লোকসংগীত শিল্পী গীতা রবারীর কণ্ঠে মুগ্ধ হয়ে একরাতের গানের আসরে ৪ কোটি টাকা উপহার দিলেন শ্রোতারা!
সম্প্রতি ভারতের গুজরাটের কচ্ছ এলাকায় একটি গানের আসরে গীতার গানে মুগ্ধ হন উপস্থিত শ্রোতারা।
ভালোবেসে শিল্পীর উদ্দেশে গুচ্ছ গুচ্ছ টাকা উড়িয়ে দেন উপস্থিত শ্রোতারা। পরে অনুষ্ঠান শেষে নোট গুনে দেখা যায়, মোট ৪ কোটি টাকা পেয়েছেন তিনি।
সম্প্রতি গীতার গানের আসরের একটি ভিডিও ভাইরালও হয়েছে। তাতে দেখা যায় যে, মেঝেতে পাতা কার্পেটের ওপর বসে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান করছেন গীতা। জমকালো পোশাক ও নানা গয়নায় সেজেছেন তিনি। তার পাশে কয়েকজন যুবক দাঁড়িয়ে রয়েছেন। আর যে যেমনভাবে পারছেন টাকা ছড়িয়ে দিচ্ছেন। ৫০০, ১০০ এমনকি ২০ টাকার নোটও ওড়ানো হয়েছে ওই অনুষ্ঠানে। তবে ভিডিওতে উড়তে দেখা সব টাকা শিল্পীর হাতে তুলে দেওয়া হয় কি না, তা যাচাই করা সম্ভব হয়নি বলে জানায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে।
লোকসংগীতে ‘কচ্ছের কোয়েল’ খ্যাত গীতার জনপ্রিয়তা বহু। আঞ্চলিক ভাষায় ‘রোমা সের মা’ গানটির জন্য জনপ্রিয়তা পান গীতা। তার গলায় ভজনও শ্রোতাদের খুবই প্রিয়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।