দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দুবাইয়ে প্রতি বছর ‘মোস্ট নোবেল নাম্বারস’ নামে একটি নিলাম অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এই নিলাম ইভেন্টের স্পন্সর হলো ‘এমিরেটস অকশন’। সেখানে বিক্রি হয় গাড়ির নম্বরপ্লেট। এবার বিক্রি হলো ১৬০ কোটি টাকায় গাড়ির নম্বর প্লেট!
ওই গাড়ির নম্বরপ্লেটে কেবল একটি ইংরেজি অক্ষর ও একটি নম্বর থাকে। সেটি হলো ‘পি৭’। হিন্দুস্তান টাইম্সের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, শুধু ‘পি৭’ নয়, এএ১৯, এএ২২, এএ৮০, ও৭১, কিউ২২২ এর মতো আরও বিশেষ কিছু নম্বর প্লেটও বিক্রি হয়েছে ওই ইভেন্টে। নিলামে সেই নম্বর প্লেটটির দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৫৫ লাখ দিরহামে। উদ্যোক্তাদের দাবি হলো, এটিই হলো বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল নম্বর প্লেট।
রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়ায় এই নম্বরপ্লেটটি গিনেস রেকর্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। শুরুতেই এই নম্বরপ্লেটের দাম ছিল দেড় লাখ দিরহাম। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সেই হার বেড়ে সবশেষে দাঁড়ায় ৩৫ লাখ দিরহামে। টেলিগ্রাম অ্যাপের কর্ণধার পাভেল ভ্যালেরিয়েভিচ ডুরোভ এই দামেই নম্বরপ্লেটটি কিনতে চেয়েছিলেন।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি সেই দাম পেছনে ফেলে ৫৫ লাখ দিরহামে নম্বরপ্লেটটি কিনে নিয়েছেন। এএ১৯ নম্বরপ্লেটটি বিক্রি হয়েছে ৪৯ লাখ দিরহামে, ও৭১ বিক্রি হয়েছে দেড় কোটি দিরহামে ও কিউ২২২২২ নাম্বার প্লেটটি বিক্রি হয়েছে পৌনে ১০ লাখ দিরহামে। এই নিলাম ইভেন্টের স্পন্সর হলো ‘এমিরেটস অকশন’।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ‘ডি৫’ নম্বরপ্লেটটি বিক্রি হয় ৭৩ কোটি টাকায়। ২০২২ সালে এএ৮ নম্বরপ্লেট বিক্রি হয়েছিলো ৭৮ কোটিতে, ২০২১ সালে এএ৯ বিক্রি হয় ৮৪ কোটি টাকা, ২০০৮ সালে পি১ নাম্বারের দাম ওঠে ১১৬ কোটি টাকা। এবং এবার সেই রেকর্ডও ছাড়িয়ে গেল পি৭ নম্বরটি।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।