The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

লাখো বছরের পুরনো ভাইরাস ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সক্ষম!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একদিন দুদিনের নয়, লাখ লাখ বছর ধরে মানবদেহের ডিএনএর ভেতর সুপ্ত এমন একটি প্রাচীন ভাইরাসের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শরীরকে সাহায্য করে বলে মত দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

লাখো বছরের পুরনো ভাইরাস ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সক্ষম! 1

ফ্রান্সিক ক্রিক ইন্সটিটিউটের এক গবেষণায় বলা হয়, শরীরে ক্যান্সার কোষগুলো যখন ছড়িয়ে পড়ছে ঠিক তখনই পুরনো এই ভাইরাসের সুপ্ত থাকা অবশিষ্টাংশ জেগে উঠছে। -খবর বিবিসির।

এটি অবচেতন মনেই টিউমারকে টার্গেট বানিয়ে আক্রমণ করতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ প্রক্রিয়াকে সহায়তাও করে।

গবেষক দল তাদের এই উদ্ভাবনকে বর্তমান ক্যান্সার চিকিৎসা কিংবা প্রতিরোধের জন্য ভ্যাকসিন তৈরির কাজেও লাগাতে চান।

গবেষণায় তারা দেখেছেন যে, ফুসফুস ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা এবং রোগ প্রতিরোধ প্রক্রিয়ার একটি অংশ যাকে বি-সেল বলা হয় এবং এটি টিউমারকে ঘিরে গুচ্ছ আকারে থাকে-এর মধ্যে যোগসূত্রও রয়েছে।

বি-সেল শরীরের একটি অংশ যা এন্টিবডি তৈরি করে থাকে। এটি বিশেষভাবে পরিচিত কোভিডের মতোই ইনফেকশনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভূমিকার জন্য।

মূলত এরা ফুসফুস ক্যান্সারে কী করে সেটি এক রহস্য। তবে মানুষ এবং প্রাণীর স্যাম্পল নিয়ে অনেকগুলো পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, তারা এখনও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রস্তুত।

অ্যান্টিবডি যেসব ভাইরাসকে শনাক্ত করছে সেগুলোর মাত্রাও হ্রাস করতে সহায়তা করছে সুপ্ত থাকা এই রেট্রোভাইরাস,”

রেট্রোভাইরাসের তাদের ভেতরে তাদের নিজস্ব জেনেটিক নির্দেশনার কপি রেখে দেওয়ার এক ধরণের কৌশলও রয়েছে।

এর ৮ শতাংশের বেশি যাকে আমরা হিউম্যান ডিএনএ মনে করে থাকি, সেটি প্রকৃতপক্ষে এই ধরনের ভাইরাসেরই উৎস।

এই বিষয়ে ফ্রান্সিস ক্রিক ইন্সটিটিউটের অ্যাসোসিয়েট রিসার্চ ডিরেক্টর প্রফেসর জুলিয়ান ডাউনওয়ার্ড বলেন, কিছু রেট্রোভাইরাস কোটি বছর পূর্বে জেনেটিক কোডের ফিক্সচারে পরিণত হয়েছিলো এবং আমাদের বিবর্তনের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়গুলো ধারণও করেছে।

তিনি আরও বলেন যে, অন্য রেট্রোভাইরাসগুলো হয়তো কয়েক হাজার বছর পূর্বে আমাদের ডিএনএতে প্রবেশ করেছে।

তিনি আরও বলেন, সময়ের আবর্তে বাইরের নির্দেশনাগুলো কো-অপ্ট হয়েছে এবং শরীরের কোষের মধ্যে কাজও করেছে। তবে অন্যগুলো সেটি ছড়াতে শক্তভাবেই বাধা দিয়েছে।

ক্যান্সারে আক্রান্ত কোষগুলোর মধ্যে তখনই গণ্ডগোল লেগে যায়, যখন এটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় ও যখন প্রাচীন ভাইরাসগুলোর নিয়ন্ত্রণ একেবারে কমে যায়।

প্রাচীন জেনেটিক নির্দেশনাগুলো ও নতুন করে ভাইরাসের পুনরুত্থান ঘটাতে পারে না তবে এরা ভাইরাসকে খণ্ড খণ্ড করতে পারে। সেটিই শরীরের ভেতরে ভাইরাল থ্রেটকে কিংবা রোগের হুমকিকে চিহ্নিত করতে রোগ প্রতিরোধ প্রক্রিয়ার জন্যও যথেষ্ট বলে মনে করা হচ্ছে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali