দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিজেকে সুন্দর সাজগোজ করার মাধ্যমে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করলেও অনেক সময় কনুইয়ের কালো দাগছোপ সৌন্দর্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। কনুইয়ের কালো দাগ তোলার কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে নিন।
আমরা ত্বকের যত্ন নিয়ে যতোটা সচেতন, সেই তুলনায় কনুই নিয়ে সচেতনতার অভাবও থাকে আমাদের মধ্যে। দীর্ঘদিনের অবহেলার কারণে কনুই কালো ও শক্ত হয়ে যায়। সব সময় কিন্তু হাতঢাকা পোশাক পরাও সম্ভব হয় না! বিশেষ করে গরমের এই সময়। যে কারণে সুন্দর সাজগোজ করার পরেও কনুইয়ের কালো দাগছোপ সৌন্দর্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। কনুইয়ের এই কালো দাগ তোলার কিছু ঘরোয়া উপায় আজ জেনে নিন। ।
নারকেল তেল
কনুইয়ের কালো দাগ, শুষ্ক চামড়া দূর করতে পারে এই নারকেল তেল। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ নারকেল তেলের সঙ্গে আধা চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে কনুইয়ে লাগাতে হবে। ১৫ হতে ২০ মিনিট পর তোয়ালে দিয়ে সেটি মুছে নিতে হবে। এটি দিনে এক বার করে করলেও উপকার পাবেন।
লেবু
ভিটামিন সি মৃত কোষ দূর করে ত্বকের নমনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। অর্ধেক লেবুর টুকরোর উপর এক চামচ চিনি রেখে কনুইয়ে ঘষতে হবে। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। বা একটা লেবুর রসের সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে কনুইতে লাগিয়ে রাখতে হবে। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে কয়েক দিন এটি ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যাবে।
দই
দই এ থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড মৃত কোষ দূর করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। ১ টেবিল চামচ দই, ২ টেবিল চামচ ময়দা মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে কনুইয়ে লাগিয়ে রাখতে হবে ২০ মিনিট। শুকিয়ে গেলে ঘষে ঘষে তুলে ফেলতে হবে। এটি সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন করুন। এতেও আপনি উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।