দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেক সময় দেখা যায় অনেক চেষ্টা করেও ত্বকের হাল ক্রমশ অবনতির দিকেই যাচ্ছে, দেখা দিচ্ছে আঁচিল। তবে কিছু ঘরোয়া উপায়েও কমানো যেতে পারে আঁচিল।
অনেকের আঁচিল রয়েছে। বহু চেষ্টা করেও আঁচিলের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না। অগত্যা বাকি জীবনটা আঁচিল নিয়েই কাটাতে হবে, বিষয়টি ঠিক এভাবেই মেনে নিয়েছেন। তবে সব ক্ষেত্রে আঁচিল সমানভাবে বড় হয় না। এক এক জনের ক্ষেত্রে বৃদ্ধির হারও হয় ভিন্ন। আঁচিলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অনেকেই বিভিন্ন ওষুধও খান। আঁচিল কমাতে ভরসা রাখতে পারেন কিছু ঘরোয়া টোটকার উপর।
পেঁয়াজের রস
পেঁয়াজের রসে রয়েছে অ্যান্টিসেপ্টিক গুণ, যা বিভিন্ন ব্যাক্টেরিয়া মেরে ফেলে সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। পেঁয়াজের রসে আরও রয়েছে আঁচিল কমানোর ক্ষমতা। পেঁয়াজের রস তুলো ভিজিয়ে আঁচিলের উপর লাগাতে হবে। এতে করে উপকার পেতে পারেন।
রসুন
ত্বকের যত্নে রসুন বেশ উপকারী। রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামক একটি উপাদান। এটি অ্যালিসিন অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান। রসুন থেঁতো করে আঁচিলের উপর লাগালেও উপকার পেতে পারেন।
অ্যাপল সিডার ভিনেগার
ভিনেগারে ভেজানো তুলো আঁচিলের উপর রেখে দিতে হবে সারারাত। পর পর ৫ দিন এভাবে করুন। অ্যাপল সিডার ভিনেগারে প্রচুর পরিমাণে অ্যাসিড রয়েছে। আঁচিলের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে এই অ্যাপল সিডার ভিনেগার। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।