দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই লম্বা নখ রাখতে পছন্দ করেন। পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে নানা রঙের নেলপলিশ পরলেও বেশ লাগে। কিন্তু সমস্যা হলো একটু বাড়লেই নখ ভেঙে যায়? কী করলে সমাধান পাবেন?
নখ শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধিই নয়, আপনি ভিতর থেকে কতোটা সুস্থ, তা বোঝা যায় আপনার নখ দেখেই। তবে নখ রাখার ইচ্ছা থাকলেও যে রাখা যায়, এমনটি কিন্তু নয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, হাতের নখ সময় মতো বাড়ছেই না। দাঁত দিয়ে নখ কাটা কিংবা পুষ্টির অভাব কিংবা ভুল পদ্ধতিতে নখ কাটলে নখের বৃদ্ধি কমে যেতে পারে।
তবে অলিভ অয়েল নখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। আর কী কী রয়েছে যা নখের স্বাস্থ্য ভালো রাখবে? আজ সেই বিষয়গুলো জেনে নিন।
# প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে লেবুতে। যা দ্রুত নখ বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি, হলুদ দাগ সরিয়ে নখকে সুন্দর এবং ঝকঝকে করে তুলতে এর জুড়ি নেই। প্রতিদিন এক ফালি লেবুর টুকরোতে নারকেল তেল নিয়ে তারপর নখে ঘষতে পারেন। প্রতিদিন এমনটি করলে এতে নখের স্বাস্থ্য ভালো হবে, আবার ভাঙবেও না।
# রক্ত সঞ্চালন ঠিক মতো না হলে নখ খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। এই ক্ষেত্রে অলিভ অয়েল কাজ করে অনেকটা ম্যাজিকের মতো। একটি পাত্রে কিছুটা অলিভ অয়েল গরম করে নিতে হবে। তারপর অন্তত ৫ মিনিট নখে ম্যাসাজ করতে হবে। প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে নিয়মিত এটি করলে খুব সহজেই নখ বাড়বে।
# মুখ ধোয়ার পর আমরা অনেকেই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে ভুলি না। তবে হাত ধোওয়ার পর আমরা তা মোটেও করি না। নখ শুষ্ক হয়ে গেলে দ্রুত ভেঙে যাবে। তাই হাত শুষ্ক হলেই তখন ক্রিম ব্যবহার করুন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।