দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভুয়া ও বেনামী ঋণগ্রহীতা শনাক্ত করতে এখন থেকে ব্যবহার করা যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। সেজন্য এআই ভিত্তিক ক্রেডিট রেটিং সিস্টেম তৈরি করবে সরকার।
ভুয়া ও বেনামী ঋণগ্রহীতা শনাক্ত করতে এখন থেকে ব্যবহার করা যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। সেজন্য এআই ভিত্তিক ক্রেডিট রেটিং সিস্টেম তৈরি করবে সরকার।
১ জুন জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনকালে এই কথা জানিয়ে বলেন, আমরা মেশিন লার্নিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) ক্রেডিট রেটিং সিস্টেম তৈরি করছি। এর মাধ্যমে ভুয়া বা বেনামী ঋণগ্রহীতা শনাক্ত করা অনেকটাই সহজ হবে। একইসঙ্গে প্রকৃত ঋণগ্রহীতাদের জন্য ঋণ পাওয়াও যথেষ্ট সহজ হয়ে যাবে।
বাজেট বক্তৃতা অনুসারে, বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি কমিটি আর্থিক অন্তর্ভুক্তির প্রচেষ্টাকে প্রসারিত এবং ত্বরান্বিত করার বিষয়েও কাজ করছে; এর রূপরেখা তৈরির কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। এছাড়াও, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মধ্যে একটি ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনাও রয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।