The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শিশুর ৬ মাস পূর্ণ হলেই শক্ত খাবার: কী খাবার দিয়ে শুরু করবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‌৬ মাসের পর থেকে শিশুকে দুধের পাশাপাশি অন্য খাবারও খাওয়ানো যেতে পারে। তবে আপনার শিশুকে কী খাওয়াবেন? এই বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন শিশু চিকিৎসক।

শিশুর ৬ মাস পূর্ণ হলেই শক্ত খাবার: কী খাবার দিয়ে শুরু করবেন? 1

শিশুর জন্মের পর থেকে কয়েক মাস স্তন্যপানের কোনও বিকল্প নেই। প্রথম ৬ মাস স্তন্যদুগ্ধ ছাড়া অন্য কোনও খাবার খাওয়াতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। কারণ শিশুর শারীরিক গঠনে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে এই স্তন্যদুগ্ধ। শুধু তো শরীর নয়, কতো তাড়াতাড়ি শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ হবে, তাও নির্ভর করে স্তন্যপানের উপরেই। তবে এখন বেশিরভাগ মা-ই কর্মরতা। দিনের একটি বড় সময় সন্তানের থেকে বিচ্ছিন্ন থাকেন তারা। যে কারণে সদ্যোজাতকে বুকে জড়িয়ে স্তন্যপান করানোর সুযোগ কম পান অনেক মা। সেই কারণে শিশুর বয়স ৬ মাস হওয়ার আগেই অন্য খাবার খাওয়াতে শুরু করে দেন। যে কারণে মায়েদের চিন্তা হয়তো খানিক কমে তবে শিশুর স্বাস্থ্যরক্ষা কী হয়?

কোলকাতার শিশু চিকিৎসক স্বপন চক্রবর্তী আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেছেন, ‘‘শিশু ৬ মাসে পা দেওয়ার আগে কোনওভাবেই স্তন্যদুগ্ধ ছাড়া অন্য কোনও খাবার খাওয়ানো মোটেও ঠিক হবে না। সেটি স্বাস্থ্যকর খাবার হলেও না। শিশুর শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ স্তন্যদুগ্ধ যাচ্ছে কি না, তা বোঝার উপায় রয়েছে। সারাদিনে শিশু যদি ৭-৮ বার মূত্রত্যাগ করে, তাহলে বুঝতে হবে স্তন্যপানের পরিমাণ ঠিক রয়েছে। তবে ৬ মাস পেরিয়ে গেলে একটু একটু করে অন্য খাবার খাওয়ানো যেতেই পারে। অনেক মায়েরই চাকরির কারণে বাইরে বেরোতেই হয়। যে কারণে অন্য খাবার খাওয়ানো ছাড়া সত্যিই কোনও উপায়ও থাকে না।’’

তবে এই একরত্তি শিশুকে কী খাওয়ানো যেতে পারে, তা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না। কোন খাবারগুলো খেলে শিশুর শরীর সুস্থ থাকবে, তা খুঁজে বের করা খুব সহজ নয়। তবে কয়েকটি খাবার রয়েছে যেগুলো ৬ মাসের শিশুকে অনায়াসে খাওয়ানো যেতে পারে।

পাতলা খিচুড়ি

ডাল, চাল, বিভিন্ন রকম সব্জি দিয়ে প্রেশার কুকারে খিচুড়ি বানিয়ে নিন। তবে মাথায় রাখতে হবে সেই খিচুড়ি যেনো জমাট বেঁধে শক্ত না হয়ে যায়। একদম পাতলা পানির মতো খিচুড়ি হতে হবে। যাতে শিশুর গিলতে কোনও রকম কষ্ট না হয়। কোনও রকম মশলাপাতি একেবারেই দেবেন না। সামান্য হলুদ, লবণ দিয়ে বানাতে হবে এই খিচুড়ি।

ডালের পানি

বাড়িতে প্রায় সময় ডাল রান্না করা হয়। সেখান থেকে ডালের পানি তুলে ৬ মাসের শিশুকে খাওয়ানোর ভুল একেবারেই করা উচিত না। শিশুর জন্য পৃথক করে মসুরের ডাল রাঁধতে হবে। উপরের পানিটা তুলে খাওয়াতে পারেন। শিশুর বিকাশ দ্রুতই হবে।

ওট্‌স

প্রথমে ব্লেন্ডারে ওট্‌স গুঁড়িয়ে নিন। এরপর দুধের সঙ্গে জ্বালিয়ে একটি পাতলা মিশ্রণ তৈরি করে নিন। দেখবেন যেনো খুব বেশি ঘন না হয়। একেবারেই পাতলা হতে হবে। এই খাবারটির শিশুর জন্য খুবই উপকারী খাবার।

ব্রকোলি সেদ্ধ

তরকারির মধ্যে এই ব্রকোলি উপকারী পুষ্টিগুণে ভরপুর। আপনার শিশুর জন্যও সমান উপকারী এই সব্জি। ব্রকোলি প্রথমে সেদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর সেদ্ধ ব্রকোলিগুলোর মধ্যে গরমপানি ঢেলে চটকে নিতে হবে। সেই মিশ্রণটিই শিশুকে খাওয়াতে পারেন।

তবে চিকিৎসক বলেছেন, ‘‘খাওয়ানো শুরু করার পূর্বে এক বার শিশুর মুখে খাবারটি দিয়ে দেখুন। যদি দেখেন শিশু কান্নাকাটি বা কোনও নেতিবাচক আচরণ করছে না, তাহলেই বুঝতে হবে খাবারের স্বাদ আপনার শিশুর পছন্দ হয়েছে। যদি দেখেন যে খাবার জিভে ঠেকাতেই শিশু মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে, তাহলে সেই খাবার না খাওয়ানোই ভালো। তবে আমিষ প্রোটিনের মধ্যে ডিমের সাদা অংশ অল্প খাওয়ানো যেতে পারে। কিন্তু প্রতিদিন নয়।’’ তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali