The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সৈকতে আটকা পড়ে স্কটল্যান্ডে ৫৫ তিমির মৃত্যু

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্কটল্যান্ডের একটি সমুদ্র সৈকতে ভেসে আসা ৫৫টি পাইলট তিমির মৃত্যু ঘটেছে। তবে কী কারণে তিমিগুলোর মৃত্যু হলো তা অবশ্য জানা যায়নি।

সৈকতে আটকা পড়ে স্কটল্যান্ডে ৫৫ তিমির মৃত্যু 1

মূলত পাইলট তিমির নামে তিমি শব্দটি থাকলেও তারা ডলফিন প্রজাতিরই প্রাণি। এই প্রজাতির ডলফিন সবসময়ই একসঙ্গেই থাকে। পরিবার নিয়ে খুব সচেতনও তারা। -খবর বিবিসির।

ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি (বিডিএমএলআর) নামক একটি সংস্থা ওই তিমিগুলোর সন্ধান পেয়েছে।

বিডিএমএলআর জানিয়েছে যে, তাদের উদ্ধারকারী দল ওই সৈকতে পৌঁছার পূর্বেই ওই ৫৫টি তিমির মৃত্যু ঘটে। তারা মাত্র ১৫টি তিমিকে জীবিত পেয়েছেন। পরে ওই ১৫টির মধ্যেও ৩টি তিমি মারা যায়।

উদ্ধারকারী দল ১২টি তিমিকে আবার সমুদ্রে ফিরে যেতে সহায়তা করে। এদের মধ্যে ৮টি প্রাপ্তবয়স্ক ও ৪টি বাচ্চা বলে জানা যায়।

বিডিএমএলআর তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেইজে মৃত তিমিগুলোর পোস্ট করা ছবির ক্যাপশনে লিখেছে যে, ‘দুর্ভাগ্যবশত কেওই অগ্নিপরীক্ষা থেকে বাঁচতে পারেনি।

তবে তিমিদের ওই সৈকতে আটকে যাওয়ার কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে যে, তিমির এই দলটি হয়তো কোনো নারী তিমিকে অনুসরণ করেছিল।

বিডিএমএলআর বলেছে যে, ‘মৃত তিমির মধ্যে একটির যোনিপথে স্থানচ্যুতি লক্ষ্য করা যায়। তাই সন্দেহ করা হচ্ছে যে, এক নারী তিমির সন্তান প্রসবের কারণেই সৈকতের কাছাকাছি আসায় তাকে অনুসরণ করে পুরো তিমির দলটিই আটকে গিয়েছিল।

উল্লেখ্য যে, ইতিপূর্বেও এমন ঘটনা ঘটেছে। পাইলট তিমি এই অঞ্চলটিতে অনেক বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। ১৯৮৮ সালে এই পাইলট তিমিদের বাঁচানোর জন্যই দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি সংস্থাটি সৃষ্টি হয়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali