The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কম ঘুমোলে কী ধরনের হার্টের সমস্যা হতে পারে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নারীদের ঋতুবন্ধের পর বয়স হলে শরীরের কলকব্জাও বিকল হয়ে যায়। তবে নারীদের ক্ষেত্রে শুধু যে বয়স হলেই হার্টের রোগ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় এমনটি কিন্তু গবেষণা বলছে না।

কম ঘুমোলে কী ধরনের হার্টের সমস্যা হতে পারে? 1

ঋতুস্রাবের স্বাভাবিক চক্র শেষ হয়ে যাওয়ার পরও বেশির ভাগ নারীর মধ্যেই অনিয়ন্ত্রিত হৃদস্পন্দনের সমস্যা দেখা দেয়। পরিসংখ্যান বলছে যে, প্রতি ৪ জনের মধ্যে এক জন নারী উচ্চ রক্তচাপ, খারাপ কোলেস্টেরল, বুক ধড়ফড় করার মতো সমস্যাতে ভোগেন। তবে এমন সমস্যা হওয়ার কারণ কী শুধুই বয়স? সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, অনিদ্রা ও মানসিক চাপ এই ক্ষেত্রে বিরাট বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। ‘আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন’-এর করা এক গবেষণা সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, ৫০ থেকে ৭৯ বছর বয়সি নারীরাই বেশি অনিয়ন্ত্রিত হৃদস্পন্দনের মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে এর জন্য মূলত দায়ী আর্টারিয়াল ফাইব্রিলেশন। যা হৃদযন্ত্রের মধ্যে রক্তজমাট বাঁধার সম্ভাবনাও এইক্ষেত্রে বাড়িয়ে তোলে। যে কারণে স্ট্রোক কিংবা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারা ভ্যালি মেডিক্যাল সেন্টারের হৃদরোগের চিকিৎসক ও গবেষক প্রধান সুসান শি. ঝাও বলেছেন, “আমি আমার চিকিৎসকজীবনে এমন বহু নারীকেই দেখেছি, যারা অনিদ্রা, মানসিক চাপজনিত সমস্যায় ভুগেন তাদের হৃদযন্ত্রে আর্টারিয়াল ফাইব্রিলেশনের মতো সমস্যা তৈরি হওয়ার ঝুঁকিও বেশি।” অনেকেই মনে করেন যে, বয়স কিংবা জিনগত কারণে হার্টের রোগ হয়ে থাকে। এটি কিন্তু পুরোপুরি ঠিক নয়। এই বিষয়ে ঝাও বলেন, “ঋতুবন্ধের পর নারীদের হার্টের সমস্যা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণই হলো হরমোনের তারতম্য। এর সঙ্গে মানসিক চাপ ও অনিদ্রারও সম্পৃক্ততা রয়েছে।” তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali