The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পেটখারাপ হলেই না খেয়ে থাকা যাবে না

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই পেটের গোলমাল হলেই না খেয়ে থাকেন। মনে করেন কিছু খেলেই বোধহয় সমস্যা হবে। আসলে কিন্তু তা নয়। পেট খারাপ হলে শুধু লবণ-চিনির পানি খেলেই হবে না, পেট ভর্তি রাখতে খেতে হবে কিছু খাবার।

পেটখারাপ হলেই না খেয়ে থাকা যাবে না 1

পেটের গোলমাল হওয়ার জন্য আলাদাভাবে কোনও ঋতুর দরকার পড়ে না। যে কোনও ঋতুতেই পেটখারাপ হতেই পারে। বাইরের খাবার খেয়ে তো বটেই, কখনও কখনও বাড়ির খাবার খেয়েও পেটখারাপ হতে পারে। তবে কারণ যাই হোক না কেনো, গ্রীষ্মকালে পেটখারাপ হওয়ার প্রবণতাও থাকে অনেকটা বেশি থাকে। পেটের গোলমাল হলে লবণ-চিনির পানি খেলেই হবে না, পেট ভর্তি রাখতে খেতে হবে কিছু খাবার।

ওট্‌স

পেটখারাপ হলে মশলা ওট্‌স না খেয়ে এই সময় এমনি সাধারণ ওট্‌স খেলেই উপকার পাবেন। কলা দিয়ে মেখেও খেতে পারেন। সামান্য দুধ ও পানি ফুটিয়ে নেবেন। যাদের দুধে সমস্যা রয়েছে তারা বাদাম থেকে তৈরি দুধ কিংবা সোয়া দুধও ব্যবহার করতে পারেন। বেরি জাতীয় ফল কিংবা ড্রাই ফ্রুটস দিয়ে খেলেও অসুবিধা হবে না।

কলা

কলাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড বলা হয়। তাই পেটখারাপে আলাদা করে ওষুধ না খেয়ে কলা খেতেই পারেন। কলাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম পেটের নজর রাখে। প্রদাহজনিত সমস্যাও কমায়। পেটখারাপ হলেই শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিতর থেকে চনমনে থাকতেও তাই এই সময় কলা খেতেই পারেন। তাছাড়া কলা পায়খানা শক্ত করতে সাহায্য করে।

আদা চা

পেটখারাপ কিংবা পেটে ব্যথা, বমি ভাব ও গায়ে-হাত-পায়ে ব্যথা লেগেই থাকে। আদা এই সব থেকে রেহাই দিতে পারে। আদা কুচিয়ে গরম পানিতে ফুটিয়ে নিন। স্বাদ অনুযায়ী লেবু ও মধু দিয়ে ছেঁকে নিয়ে তারপর খান। শরীরের কোনও রকম প্রদাহ হলেও আদা দারুণ কাজ করবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali