The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কম বয়সে চোখ নিয়ে বিপাকে পড়রে কিছু অভ্যাসে বদল আনলে বড় ক্ষতি থেকে বাঁচা যাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাধারণ চোখ বিশ্রাম পায় খুবই কম। চোখ শরীরের সবচেয়ে স্পর্শকীতর একটি অংশ। বয়সকালেও চশমা পরতে না চাইলে প্রাত্যহিক জীবনে আনতে হবে কিছু পরিবর্তন।

কম বয়সে চোখ নিয়ে বিপাকে পড়রে কিছু অভ্যাসে বদল আনলে বড় ক্ষতি থেকে বাঁচা যাবে 1

কমবেশি সকলেই চোখের সমস্যায় ভোগেন। এছাড়াও সারাদিনে যতোক্ষণ ল্যাপটপের পর্দার দিকে তাকিয়ে বসে থাকতে হয়, তাতে করে চোখের সমস্যা দেখা দেওয়া অস্বাভাবিক কিছুই নয়। অফিস থেকে ফিরেও চোখ থাকে আবারও মোবাইলের পর্দায়। চোখ বিশ্রাম কম পায় বলা যায়। যে কারণে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। চোখ থেকে পানি পড়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখ ফুলে যাওয়া ইত্যাদি বহু সমস্যার সূত্রপাত হয়।

# দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণের মধ্যে একটি হলো ডায়াবেটিস। এক সমীক্ষা বলছে, ডায়াবেটিক রোগীদের মধ্যে চোখের সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা দেয়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না রাখলে রেটিনোপ্যাথি, ম্যাকুলার এডিমা, গ্লুকোমা এমনকি ছানির মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের তো বটেই, যাদের ডায়াবেটিস নেই চোখ ভালো রাখতে সতর্ক হতে হবে এখন থেকেই।

# ওজন কমানো ছাড়াও চোখের যত্ন নেয় নিয়মিত শরীরচর্চার কয়েকটি অভ্যাস। শারীরিক কসরত যেমন মেদ ঝরায়, তেমনি চোখের দৃষ্টিশক্তিও উন্নত করে। কার্ডিও, ওয়েট ট্রেনিং-এর মতো কিছু কসরত চোখের প্রতিটি পেশি ও কোষকে সচল রাখে। মাঝে-মধ্যে অনেকেরই চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যেতে পারে। প্রতিদিন ব্যায়াম করলে এমন হবে না। অনেকক্ষণ একদৃষ্টে মোবাইল কিংবা ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। প্রতি ১৫ মিনিট অন্তর অন্তর চোখের বিশ্রাম দিন। এজন্য চোখ বন্ধ করে থাকতে পারেন। এতে চোখের বেশ কিছু ব্যায়াম হয়। সেগুলো জেনে নিয়েও করতে পারেন। তাতেও উপকার পাবেন।

# পর্যাপ্ত যত্নের অভাব ছা়ড়াও খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম, চোখের স্বাস্থ্যে বেশ প্রভাব ফেলে। চিকিৎসকরা বলেছেন, ভিটামিন এ, সি, ই, জিঙ্ক, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড-সমৃদ্ধ খাবার চোখের জন্য বেশি উপকারী। প্রতিদিনের খাবার থেকে যদি এই পুষ্টিগুণ পান, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করা দরকার। সামুদ্রিক মাছ, শাকসব্জি, মৌসুমি ফলের মতো খাবার প্রতিদিন খান। ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার প্রতিদিন পাতে রাখতে চেষ্টা করুন। ক্যারোটিনয়েড চোখের রেটিনার জন্যও বিশেষ উপকারী। এই উপাদান রয়েছে এমন খাবার বেশি করে খেতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali