The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যে সব্জিগুলো ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখলে বশে থাকতে পারে ওজন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন কমাতে আমরা কতো কিইনা করি। তবে ওজন কমাতে শরীরচর্চার পাশাপাশি খাবার নির্বাচনও গুরুত্বপূর্ণ। আজ জেনে নিন, কোন কোন সব্জি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

যে সব্জিগুলো ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখলে বশে থাকতে পারে ওজন 1

হয়তো আপনি নিজেও ওজন কমাতে শরীরচর্চা শুরু করেছেন। তবে তার সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া নিয়ম মেনে না করলে ফল হবে শূন্য। তবে আগে তেল-মশলাদার জাঙ্ক ফুড খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। এর পরিবর্তে রাখতে হবে এমন কিছু সব্জি, যা ওজন কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করবে। প্রতিদিনের খাবারে শাক-সব্জি থাকাটা জরুরি, বলেছেন পুষ্টিবিদ থেকে চিকিৎসকরা। তবে কোন কোন সব্জি ওজন কমাতে সাহায্য করবে সেটি আজ জেনে নিন।

লাউ

আমাদের অনেকের অজানা আর সেটি হলো, লাউয়ের রস খুবই উপকারী। গুরুজনরাও বলেন, লাউ খেলে পেট ঠাণ্ডা থাকে। এতে ক্যালোরির পরিমাণ বেশ কম থাকে। সেইসঙ্গে, এতে থাকে প্রচুর পানি। ‘ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফুড সায়েন্সেস অ্যান্ড নিউট্রিশন’-এর গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, পানি ও ফাইবার সমৃদ্ধ এই সব্জিটি খেলে পেট ভরে যায়। অথচ সেই অর্থে ক্যালোরি যায় না শরীরের মধ্যে। যে কারণে ওজন বৃদ্ধির ভয়ও থাকে না।

ফুলকপি

কম ক্যালোরি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় রয়েছে ফুলকপি। শীতের এই সব্জিটি এখন পুরো বছরই পাওয়া যায়। এতে থাকে ‘ইন্ডোল’ নামে একটি রাসায়নিক উপাদান, যা বিভিন্ন হরমোনের ভারসাম্য বজায় রেখে মেদ কমাতেও বিশেষভাবে সাহায্য করে।

গাজর

প্রচুর ভিটামিনে ভরপুর গাজর চোখ ভালো রাখে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে পরিপূর্ণ গাজরে ক্যলোরির পরিমাণ খুবই কম। আবার ফাইবারও থাকে এতে। স্যালাড থেকে রান্না করা সব্জির তালিকায় গাজর রাখলে পেট ভরলে, শরীরে ক্যালোরি সেভাবে যাবে না। যে কারণে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় ওজন।

করলা

তেতো স্বাদের জন্য করলা অনেকেই অপছন্দ করলেও, আবার ভালোওবাসেন অনেকেই। শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই সব্জি কার্যকরী। গবেষণা বলছে যে, করলা শরীরের মেদ কমাতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। বিশেষত: পেটের। তাছাড়াও রয়েছে এর নানা উপকারিতাও।

শসা

স্যালাড হিসাবে শসা খাওয়ার চল আমাদের সমাজে সবচেয়ে বেশি। এই শসায় প্রচুর পানি থাকে। কম ক্যালোরির এই সব্জি খেলে খুব সহজেই পেট ভরে যায়। সেই কারণে ওজন কমানোর জন্য প্রতিদিনের ডায়েটে শসা রাখতে পারেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali