The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কয়েকটি ভুলের কারণে বর্ষাতে বেড়ে যেতে পারে চুল পড়ার সমস্যা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্ষা এলেই উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়ার জন্য চুলে দেখা দেয় নানা ধরনের অসুবিধা। তখন চুল ঝরে পড়ে বেশি। দৈনন্দিন কয়েকটি ভুলেই বেড়ে যেতে পারে এই সমস্যা। তাহলে এ থেকে মুক্তির উপায় কী?

কয়েকটি ভুলের কারণে বর্ষাতে বেড়ে যেতে পারে চুল পড়ার সমস্যা 1

ঋতু বদলের সঙ্গে সঙ্গে চুলের যত্নেও বদল আনা প্রয়োজন। এক এক ঋতুতে এক এক রকম আবহাওয়ার কারণে সমস্যাও ভিন্ন হয়ে থাকে। উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়ার জন্য যেমন- বর্ষা এলেই চুল পড়ার সমস্যা আরও বেড়ে যায়। ঘামে মাথার তালুতে ছত্রাকের সংক্রমণও হতে পারে। সেইসঙ্গে চুলের গোড়া আলগা হয়ে চুল ঝরার সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে। তাছাড়াও দেখা দেয় ডগা ফাটার সমস্যা। রুক্ষ হয়ে যেতে পারে চুল। জীবনযাপনে কয়েকটি ভুল আরও বাড়িয়ে দিতে পারে চুলের সমস্যা।

তাহলে কোন ভুল এড়িয়ে চলতে হবে?

# অনেকেই মনে করেন যে, বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় চুলের আর্দ্রতা স্বাভাবিকভাবেই বজায় থাকবে। সেটি কিন্তু একদমই সঠিক নয়। বর্ষাতেও পানি, ফলের রস জাতীয় খাবার খেতে হবে শরীরে আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য। না হলে শরীরের পানিশূন্যতার প্রভাব ত্বক এবং চুলে পড়বে। সেইসঙ্গে তেল মাসাজ করলে চুলের আর্দ্রতাও বজায় থাকবে।

# চুলের যত্ন মানেই যে শুধু তেল মাসাজ, মাস্ক লাগানো নয়। চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়াটা জরুরি। প্রোটিন জাতীয় খাবার, সব্জি, বিভিন্ন ধরনের বাদাম চুল বৃদ্ধির জন্যও অত্যন্ত জরুরি। শরীরের পুষ্টিতে- চুলও ভালো থাকবে।

# নিয়মিতভাবে চুল ধোয়ার পর শুকিয়ে নেওয়া দরকার। দীর্ঘক্ষণ ভিজে চুলে থাকলে চুলের গোড়ায় সংক্রমণও দেখা দিতে পারে।

তাহলে সমাধান হবে কীভাবে?

# চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখতে পানির পাশাপাশি স্যুপ, ফলের রস জাতীয় তরল খাবার আরও বেশি করে খেতে হবে। এই সময় হালকা গরম তেল চুলে মাসাজ করলে উপকার পাবেন। চুল ঝরার সমস্যা বেশি হলে হালকা হাতে তেল মাসাজ করুন। এরপর চুল আঁচড়ানো যাবে না।

# উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়ার জন্য চুলের গোড়া চিটচিটে হয়ে থাকে। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন শ্যাম্পু করতে হবে। মৃদু শ্যাম্পু ব্যবহার করলে চুল ভালো থাকবে।

# ভিজে চুল কোনওভাবেই বাঁধা উচিত নয়। ভিজে চুল বাঁধলে আর্দ্র আবহাওয়ার জন্য গোড়া সহজেই শুকোবে না। চুলের বাইরের দিকটা শুকিয়ে গেলেও গোড়া ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভিজেই থেকে যাবে। দিনের পর দিন এমনটি চললে শুরু হয়ে যাবে চুল পড়ার মতো সমস্যা।

# শ্যাম্পু করে চুল ধোয়ার পর এক মগ পানিতে একটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে চুলে ঢেলে দিতে পারেন। তারপর চুল ধুতে হবে না। পাতিলেবুর রস চুলের ঔজ্জ্বল্য আরও বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali