The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যেসব দেশে ভিপিএন ব্যবহারে শাস্তির বিধান রয়েছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এতোদিন যারা ভিপিএন সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। এবার তারাও অবগত হয়েছেন এই ভিপিএন সম্পর্কে। কারণ সরকার যখন ফেসবুক বা ইউটিউব বন্ধ করে রাখে তখন এই ভিপিএন দিয়ে খুব সহজেই ওইগুলো খোলা যায়।

যেসব দেশে ভিপিএন ব্যবহারে শাস্তির বিধান রয়েছে 1

ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ‘টানেল’ যার মাধ্যমে ডাটা কম্পিউটার হতে আদান প্রদান করতে পারে। এই ভার্চুয়াল কাল্পনিক সুড়ঙ্গটির মাধ্যমে একটি ভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত প্রাইভেট নেটওয়ার্কের সঙ্গে ডিভাইসকে সংযুক্ত করা যায়। এতে করে কোন পাবলিক নেটওয়ার্কের আওতাধীন থেকেও ইন্টারনেট ব্যবহারকালীন কোন প্রাইভেট নেটওয়ার্ক ব্যবহারের যেসব সুবিধা পাওয়া যায়, সেই সকল সুবিধাও পাওয়া সম্ভব।

এটি ব্যবহারের কারণে এর ব্যবহারকারী তার ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্যাদি গোপন রাখতে পারেন ও নিজের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেন। এইক্ষেত্রে লক্ষ্যণীয় যে, অন্য একটি অঞ্চলের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে সশরীরে সেইখানে উপস্থিত থাকতেও হচ্ছে না, বরং ভার্চুয়ালভাবেই একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে সেই ভিন্ন অঞ্চলের প্রাইভেট নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত হতে এবং ব্যবহার করতে পারছেন। সেজন্যই এটির নামকরণ করা হয় ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন)।

সেজন্যই ভিপিএনের এতো জনপ্রিয়তা। তবে মনে হতে পারে, এগুলো বিশ্বজুড়েই অবাধে ব্যবহৃত হয়। তবে বেশ কিছু দেশ রয়েছে যেখানে ভিপিএন ব্যবহার অবৈধ হিসেবে গণ্য করা হয়। বেশ কিছু দেশে ভিপিএন ব্যবহার পুরোপুরি নিষিদ্ধ করেছে, কেও কেও এর ব্যবহার সীমিতও করেছে। দেখে নেওয়া যাক এই দেশগুলো সম্পর্কে।

চীন

প্রযুক্তি ব্যবহারে শীর্ষে থাকা চীনে ভিপিএন ব্যবহার সম্পূর্ণরূপেই নিষিদ্ধ নয়। দেশটির বাসিন্দারা শুধু সরকার অনুমোদিত ভিপিএনই ব্যবহার করতে পারেন। যে কারণে দেশটির সরকার চাইলে যে কোন সময় এই ধরনের ভিপিএন হস্তক্ষেপও করতে পারবে। যা ভিপিএন ব্যবহারের উদ্দেশ্যকেই সম্পূর্ণভাবে নষ্ট করে দেয়। আবার দেশটিতে অননুমোদিত ভিপিএন ব্যবহার করে ধরা পড়লে জরিমানা কিংবা কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হতে পারে। এই ক্ষেত্রে ৫ বছর পর্যন্ত শাস্তিও হতে পারে।

তুর্কমেনিস্তান

ভিপিএনের ওপর তুর্কমেনিস্তান সরকারের রয়েছে কঠোর এক নীতি। ২০১৯ সালে দেশটিতে ভিপিএন প্রদানকারীদের ব্লক করা হয়। এরপর ২০২১ সালে নির্দেশ দেওয়া হয়, ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার পূর্বে ব্যবহারকারীদের কোরানে শপথ নিতে হবে যে, তারা কখনও ভিপিএন ব্যবহার করবে না। কেও দেশটিতে ভিপিএন ব্যবহার করে ধরা পড়লে তাকে জরিমানা ও গ্রেফতার হতে পারেন।

রাশিয়া

২০১৭ সালে সারাবিশ্বে ভিপিএনের ব্যবহার আকাশচুম্বী হতে শুরু হওয়ার পর রাশিয়ান সরকার একের পর এক ভিপিএন প্রদানকারীদের নিষিদ্ধ করা শুরু করে দেয়। ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর রাশিয়ান সরকারের অবস্থানও শক্ত। তারা এ পর্যন্ত এক ডজনেরও বেশি ভিপিএন প্রদানকারীকে নিষিদ্ধ করেছে ও আরও করবে বলে জানা যায়। দেশটি ভিপিএন ও প্রক্সির ব্যবহার কঠোরভাবে সীমাবদ্ধ করেছে। এ ছাড়াও টর ব্রাউজার ব্যবহারও দেশটি সম্পূর্ণরূপেই নিষিদ্ধ করেছে।

যদিও করপোরেট ভিপিএনগুলো এখনও রাশিয়ায় বৈধ রয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতি পুতিন বলেছেন যে, অন্যান্য ভিপিএন প্রদানকারীরা যেনো ব্যবহারকারীদের সরকার কর্তৃক কালো তালিকাভুক্ত সাইটগুলোতে কোনো মতেই প্রবেশের অনুমতি না দেয়।

বেলারুশ

২০১৫ সালে বেলারুশ সরকার ভিপিএন, প্রক্সি ও টর ব্রাউজারের মতো সব ধরনের অনলাইন কারচুপির সরঞ্জামগুলো ব্যবহারের ওপর সম্পূর্ণভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সংক্ষেপে বলা যায় যে, দেশটির কোনো বাসিন্দা কোনোভাবেই বেনামে ওয়েব সার্ফ করতে পারবেন না। ধরা পড়লে রয়েছে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থাও।

সংযুক্ত আরব আমিরাত

২০১৬ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাইবার অপরাধ আইন সংশোধনের পর ভিপিএন ব্যবহার অবৈধ করা হয়। দেশটির সরকার এনক্রিপশনকে খুব ভালো চোখে দেখে না ও ভিপিএন যেভাবে কাজ করে তা এখন সে দেশে অপরাধ হিসেবেও বিবেচিত হয়। তাই সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিপিএন ব্যবহার করে ধরা পড়লে জরিমানা বা এমনকি জেলও হতে পারে। সেই জরিমানার পরিমাণও অনেক বৃহৎ। ক্ষেত্রবিশেষে এই জরিমানা ১ লাখ মার্কিন ডলারেরও বেশি হতে পারে। তবে দেশটির সরকারের মতে, ভিপিএন একটি বৈধ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতেই পারে। তবে এই ‘বৈধ’ বিষয়টি নিয়ে বেশ অস্পষ্টতাও রয়েছে।

তুরস্ক

২০১৬ সালে তুরস্ক সরকার টর ব্রাউজারের পাশাপাশি ১০টি ভিপিএন প্রদানকারীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানা যায়। তবে ভিপিএন তুরস্কে সম্পূর্ণভাবে অবৈধ নয়। নর্ডভিপিএন ও এক্সপ্রেসভিপিএনের মতো বেশ কয়েকটি বড় বড় ভিপিএন এখনও দেশের মধ্যে বৈধভাবে ব্যবহার করা যায়।

উগান্ডা

উগান্ডায় সব ধরনের ভিপিএন ট্র্যাফিকই সরকার থেকে ব্লক করা। এর কারণ হলো, উগান্ডা সরকার ২০১৮ সালে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ওপরেও কর চালু আরোপ করে। তখন এর বাসিন্দারা কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য ভিপিএন ব্যবহার শুরু করে দেয়। তবে ২০২১ সালে উগান্ডা সরকার এই আইন উঠিয়ে নেন। তবে দেশটির বাসিন্দারা এখনও অবরুদ্ধ ওয়েবসাইটগুলো প্রবেশ করতে, ব্যক্তিগত যোগাযোগ করতে ও তাদের অনলাইন পরিচয় গোপন রাখতে ভিপিএন ব্যবহার করে থাকেন। তবে উগান্ডা সরকার ভিপিএন ব্যবহারকারীদের গ্রেফতারের হুমকি দিয়েছে।

উত্তর কোরিয়া

উত্তর কোরিয়ার প্রযুক্তিগত আইনগুলো সবার থেকে বেশি কঠোর। তাই এটি আশ্চর্যজনক নয়, সেখানে ভিপিএন ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। তবে দাবি করা হয় যে, উত্তর কোরিয়ায় অনুমোদন ছাড়া ভিপিএন ব্যবহারের কারণে কারাদণ্ডও হতে পারে। তবে অল্প সময়ের জন্য সেখানে ভ্রমণ করতে যাওয়া ব্যাক্তি, দেশটিতে কোনো আইনি সমস্যা ছাড়া ভিপিএন ব্যবহার করতে পারেন। প্রকৃতপক্ষে উত্তর কোরিয়ানদের ইন্টারনেটে নিয়মিত প্রবেশাধিকার নেই।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali