The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গ্যাস-অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা পেতে ভেষজ মেশানো পানি খান

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে গ্যাস ও অ্যাসিডিটির মতো সমস্যায় ভুক্তভোগীর সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। তবে ভেষজ মেশানো পানি এটি থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে।

গ্যাস-অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা পেতে ভেষজ মেশানো পানি খান 1

গ্যাস-অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত সেবন করুন মেথি পানি। তাতেই সমস্যাকে কাবু করে ফেলতে পারবেন অনায়াসে। এছাড়াও পেতে পারেন একাধিক উপকার।

গ্যাস ও অ্যাসিডিটি বাঙালিদের যেনো জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। প্রত্যেক পরিবারে একজন এমন মানুষকে পেয়ে যাবেন, যিনি এই সমস্যায় ভুগছেন। তাই তাদের কাছে সবসময়ই থাকে হজমের ওষুধ। কিছু হলে তা পানি দিয়ে টুক করে গিলে ফেলেন। দ্রুত সমস্যা থেকে পাওয়া যায় মুক্তি। সাধারণ জনগণের এহেন অ্যান্টাসিড প্রীতি দেখে চমকে যান বিশেষজ্ঞরা। তাদের ভাষায়, গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সাময়িক সমাধানই হলো অ্যান্টাসিড। তাতে খুব বেশি একটা উপকার পাওয়া যায় না। তাই এই সমস্যার সমাধান চাইলে প্রথমেই বাইরের খাবার খাওয়া ছাড়তে হবে। এর পরিবর্তে ভরসা রাখতে হবে মেথি পানির উপর। তাতে হাতেনাতে পাবেন উপকার।

পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি​

মেথি পানিতে রয়েছে ফাইবারের ভাণ্ডার যা অন্ত্রের হাল ফেরায়। সেইসঙ্গে এতে মজুত কয়েকটি উপাদানের গুণে কমে যায় প্রদাহ। যে কারণে এই পানীয়তে চুমুক দিলে বাড়ে হজমশক্তি। গ্যাস ও অ্যাসিডিটির ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাও কমে যায়। শুধু তা-ই নয়, এই পানীয়ের গুণে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। সে কারণে পেটের সমস্যার ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাও কমে। তাই আজ থেকে এই পানীয় সেবন করা শুরু করে দিন। তাতে উপকার পাবেন।

এটি কীভাবে বানাবেন?

এক গ্লাস পানিতে এক চামচ মেথি সারারাত ফেলে রেখে দিন। সকালে উঠেই এই পানিতে দিন চুমুক। তাতে উপকার পাবেন। তবে রাতে ভেজাতে ভুলে গেলে সকালে উঠে ২-৩ ঘণ্টার জন্য মেথি পানিতে ফেলে রাখুন। এরপর খেয়ে নিন। হলফ করে বলতে পারি যে, কিছুদিনের মধ্যে আপনার গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা আর থাকবে না।

ওজন​ কমবে

শরীরে মেদের বহর বাড়লেও কিন্তু বেশ মুশকিল! সেই ক্ষেত্রে একাধিক জটিল সমস্যা দেহের হাল বেহালও করে দিতে পারে। তবে ভালো খবর হলো যে, আপনি যদি নিয়মিত মেথি পানি পান করেন, সেই ক্ষেত্রে এক ধাক্কায় শরীরের বিপাকের হার বাড়বে। যে কারণে ধীরে ধীরে ওজন কমে যাবে। তাই আপনার ওজন হ্রাস ডায়েটে অবশ্যই এই পানীয়কে জায়গা করে দিতেই পারেন।

কোলেস্টেরল নিম্নমুখী হবে

​কোলেস্টেরল বাড়লে তা রক্তনালীর অন্দরে জমা হতে থাকে। যে কারণে হার্টের অসুখের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাও বাড়ে। তাই চেষ্টা করুন লিপিডকে বশে রাখার জন্য। সেই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে এই মেথি পানি। কারণ হলো, এই পানীয়তে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা সরাসরি এলডিএল লেভেল কমাতে সাহায্য করে। যে কারণে সুস্থ থাকে হার্ট। আর বিপদে ফেলতে পারে না হৃদরোগ।

​ব্লাড সুগার

আপনি কী হাই ব্লাড সুগারে ভুগছেন? সেই ক্ষেত্রে নিয়মিত খেতে হবে মেথি পানি। কারণ হলো, এই পানীয়তে উপস্থিত রয়েছে কিছু অ্যান্টিডায়াবেটিক উপাদান। যে কারণে এই পানীয়ে চুমুক দিলে সুগার কমে আসবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali