The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গ্যাসের সমস্যায় কোন মশলায় উপকার পাবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই গ্যাসের সমস্যা থেকে বাঁচতে তেল-মশলাদার খাবার থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করেন। অথচ তারা জানেন না যে, এই গ্যাসের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি দিতে পারে কয়েকটি মশলা।

গ্যাসের সমস্যায় কোন মশলায় উপকার পাবেন 1

বর্তমানে খাদ্যে ভেজালের কারণে গ্যাসের সমস্যা বাঙালির নিত্যদিনের সঙ্গী। সকালটা শুরু হয় বুকজ্বালা, পেটের মধ্যে মোচড় ও চোয়া ঢেঁকুর দিয়ে। সেই রেশ থাকে দিনভর। গ্যাসের বড়ি খেয়ে তারপর পাওয়া যায় স্বস্তি। বাইরের খাবারের প্রতি টান থাকলে মাঝে-মাঝেই এমনটি হবে- সেটি অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাই অনেকেই গ্যাসের সমস্যা থেকে বাঁচতে তেল-মশলাদার খাবার থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করেন। অথচ গ্যাসের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি দিতে পারে মাত্র কয়েকটি মশলা।

জিরা

আমিষ বা নিরামিষ, রান্নায় জিরা ফোড়ন না দিলে স্বাদই হয় না। তবে এই জিরা গ্যাস থেকে বাঁচতে সাহায্য করে। জিরাতে রয়েছে এক ধরনের বিশেষ তেল। যা গ্যাসের ঝুঁকিও কমায়।

গোলমরিচ

এবার আসি গোলমরিচে। সর্দি-কাশি ছাড়াও গোলমরিচে থাকা নানা স্বাস্থ্যকর উপাদান হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। হজম ভালো হলে গ্যাস হওয়ার ভয়ও অনেকটা কম থাকে। রান্নায় ব্যবহার করা ছাড়াও গোলমরিচ এমনিতেও খেতে পারেন। আবার উপকারও পাবেন।

দারচিনি

পেট ভালো রাখতে এই দারচিনির জুড়ি নেই। পেটের খেয়াল রাখতে তাই নিয়মিত দারচিনি খেতেই পারেন। অনেক সময় গ্যাস হলে বমি বমি ভাব হয়। সেই সমস্যাও দারচিনির গুণে দূরে চলে যাবে।

এলাচ

এলাচ পায়েসে দিলে স্বাদ ও গন্ধ দুই’ই বেড়ে যায়। এলাচ গ্যাসের সমস্যা কমাতে দারুণ উপকারী। গ্যাসের ভাব হলেই একটা এলাচ যদি মুখে পুরে দিতে পারেন, তাহলে আর ওষুধ খাওয়ার কোনোই দরকার পড়বে না। নিয়ম করে না হলেও, মাঝে-মধ্যে যদি এলাচ খান তাহলে পেটের সমস্যা নিয়ে আপনাকে ভুগতে হবে না।

আদা

যে কোনো আনাজপাতির চেয়ে আদা অনেক বেশিই স্বাস্থ্যকর। বিশেষ করে পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে আদার জুড়ি নেই। গ্যাসের ঝুঁকি কমাতেও আদা উপকারী জিনিস হতে পারে। আদাতে রয়েছে ফাইটো কেমিক্যালস, এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষতিকারক ব্যাক্টেরিয়া বৃদ্ধি হতে দেয় না। দাঁতের জন্যও ভালো এই আদা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali