The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শাশুড়ির সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলবেন যেভাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেক সময় শোনা যায় শাশুড়ি খারাপ, বউমা ভালো নয়, এই ধরনের চিন্তাভাবনা চলে আসে। তবে এই ধরনের চিন্তা-ভাবনা কখনই মনে আনাই চলবে না। প্রথম থেকেই কিছু বিষয় মাথায় রাখলে দু’জনেই দু’জনের ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারেন অনায়াসে।

শাশুড়ির সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলবেন যেভাবে 1

আমাদের সমাজে “শাশুড়ি মা হয় না’- বিয়ের আগেই এই চিন্তা বহু মহিলার মাথাতে ঢুকে যায়। আবার অনেকের ধারণা যে, শাশুড়ি মানেই তার সঙ্গে বনিবনা হবে না, ভালো বন্ধুত্বও জমবে না। তবে শাশুড়ি খারাপ, বউমা ভালো নয়- এই ধরনের চিন্তাভাবনা মনে না পুষে রাখাই ভালো। বরংচ, প্রথম থেকেই কিছু বিষয় মাথায় রাখলে দু’জনেই দু’জনের ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারেন।

শ্বাশুড়িকে সময় দিন

যে কোনও সম্পর্ক তৈরি হতে বেশ সময় নেয়। তবে সম্পর্ক ভাঙতে কিন্তু বেশি সময় লাগে না। বিয়ের পর দু’জনের জীবনে পরিবর্তন আসবে। সেই পরিবর্তনটায় অ্যাডজাস্ট করতে নতুন বউমার সময়ও লাগতে পারে। সেই সময়টুকু অন্তত দিন। অপরদিকে, বাড়িতে নতুন সদস্যও এসেছে। তারসঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে শাশুড়িরও হয়তো সময় লাগতে পারে। দু’জন দু’জনকে সময় দিলে সম্পর্ক অনেক সহজতর হয়ে উঠতে পারে।

একসঙ্গে কাজ করুন

বাড়ির যে কোনও কাজ হাতে হাত মিলিয়ে করতে হবে। যদি আপনি সারা সপ্তাহ সময় নাও পান, উইকএন্ডে শাশুড়ি-বউমা একসঙ্গে মিলে বাড়ির কাজ করতে পারেন। সে কাজ রান্না করাই হোক বা ছাদবাগানের যত্নই হোক। রান্নাঘরের মাসকাবারি কিংবা বাড়ির দরকারি জিনিসপত্র একসঙ্গে কিনতেও যেতে পারেন।

সময় হলেই গল্প করুন

দিনের একটা সময় বেছে নিতে হবে। সেই সময়টুকু শুধু আপনাদের জন্যই। চা-কফি কাপ হাতে নিয়ে গল্প করতে বসে পড়ুন দু’জনে। এতে কোনও জোরজবরদস্তি নেই। দু’জনের ভালো লাগলে, তাহলেই গল্প করবেন। স্বামীর ছোটবেলার গল্পও শুনতে পারেন। নিজের ছোটবেলার গল্পও তাঁকে বলতে পারেন। আবার একসঙ্গে মাঝে-মধ্যে ঘুরতে বেড়িয়েও পড়তে পারেন। এতেও সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।

বাইরের কারও কথায় গুরুত্ব দেবেন না

বাইরের লোকের কথা শুনে নিজের সংসারে অশান্তি ডেকে আনার মতো ভুল কখনও করবেন না। শাশুড়ি-বউমার যেমনই সম্পর্ক হোক না কেনো, একে-অন্যের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে সব সময়। ভরসা করতে না শিখলে সম্পর্কের ভিত মজবুত হবে না কখনও। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
bn_BDBengali