The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

চা-কফির সঙ্গে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেলে কী উপকার পাবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশেষ করে সকাল বেলায় খালি পেটে এক টুকরো কাঁচা হলুদ খাওয়া হয় অনেকের বাড়িতে। রান্নায় মশলা হিসাবে ব্যবহার করার চেয়ে কাঁচা খাওয়াই হবে বেশি উপকারী। তবে কাঁচা অবস্থায় এর গন্ধ সহ্য করতে পারেন না অনেকেই।

চা-কফির সঙ্গে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেলে কী উপকার পাবেন? 1

কথায় বলা হয়, বঙ্গজীবনের অঙ্গই হলো এই কাঁচা হলুদ। প্রতিদিনের রান্নাবান্না থেকে যে কোনও শুভ অনুষ্ঠান- সবেতেই হলুদ লাগেই। আবার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করতেও এই মশলার ভূমিকা অগ্রগণ্য। ত্বক, চুলের জেল্লা বৃদ্ধি করতেও কাঁচা হলুদ খান অনেকেই। পুষ্টিবিদরা বলেছেন, হলুদে রয়েছে কারকিউমিন নামক উপাদান যার নাম অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। যা শরীরে নানাভাবে উপকারে আসে। প্রদাহনাশক উপাদানও রয়েছে এই হলুদে।

আয়ুর্বেদ চিকিৎসাতে রয়েছে হলুদের ব্যবহার। সকাল বেলায় খালি পেটে এক টুকরো কাঁচা হলুদ খাওয়া হয় অনেক বাড়িতেই। রান্নায় মশলা হিসাবে ব্যবহার করার চেয়ে কাঁচা খাওয়াই সবচেয়ে বেশি উপকারী। তবে কাঁচা অবস্থায় এর গন্ধ সহ্য করতে পারেন না অনেকেই। চিবিয়ে খেতে গেলে অনেক সময় গা গুলিয়ে ওঠে অনেকের। তাহলে কীভাবে খাবেন হলুদ? পুষ্টিবিদরা বলেছেন, সকালে ঘুম থেকে উঠেই বেশির ভাগ মানুষ চা, কফি খান। এই ধরনের পানীয়েও কাঁচা হলুদ মিশিয়ে নেওয়া যেতেই পারে। তাতে কাঁচা হলুদের গন্ধ অনেকটাই কমলেও, গুণ কিন্তু একই থাকে।

কীভাবে তৈরি করবেন এই পানীয়টি?

# প্রথমেই একটি পাত্রে পরিমাণ মতো পানি ফুটতে দিন। এরমধ্যে দিয়ে দিন আদা, দারচিনি, লবঙ্গ, গোলমরিচ, জায়ফল, কাঁচা হলুদ ও পছন্দের কফি।

# এরপর ভালো করে ফুটিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন। ওইভাবে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এরপর ছেঁকে কাপে ঢেলে নিলেই হয়ে যাবে। গরম থাকতে থাকতে ওই পানীয়তে চুমুক দিন। কফির বদলে চা পাতা দিয়ে একইভাবে পানীয়টি তৈরি করা যেতেই পারে। চাইলে সামান্য মধু মিশিয়ে নেওয়া যেতেই পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali