The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পুরাতনী টোটকায় ফিরতে পারে চোখের জ্যোতি!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একবার চশমা চোখে উঠলেই আর রক্ষে নেই- সেটি সারাজীবনের সঙ্গী। যারা চশমা পরেন, তাদের অধিকাংশরাই জানেন বিষয়টি। ব্যতিক্রম থাকলেও অধিকাংশেরই চশমা থেকে কোনো মুক্তিলাভ ঘটেনি।

পুরাতনী টোটকায় ফিরতে পারে চোখের জ্যোতি! 1

নেটমাধ্যমে অল্প সময়ের ভিডিও কিংবা রিলস জনপ্রিয় হওয়ার পর হতে বোলবোলাও বেড়েছে স্বাস্থ্য-পরামর্শদাতাদের। নেটমাধ্যম খুললেই অন্তত ৮-১০টি স্বাস্থ্য সচেতনতা সংক্রান্ত রিলস চোখে পড়ে। এরমধ্যে আবার ইদানীং বেশি জনপ্রিয় হয়েছে ‘ভারতীয় প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি’ নাম দিয়ে প্রচারিত নানা ধরনের টোটকা। ওজন কমানো থেকে শুরু করে পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখা সব কিছুর সমাধানের জন্য ভারতীয় প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতির দ্বারস্থ হতে বলছেন সকলেই। সম্প্রতি তেমনি এক টোটকা দাবি করেছে, প্রাচীন ভারতীয় টোটকায় চশমা থেকেও নিষ্কৃতি পাওয়া যাবে!

আমরা সবাই জানি চশমা এক বার চোখে উঠালে আর রক্ষে নেই, সেই থেকেই সারাজীবনের সঙ্গী চশমা। যারা চশমা পরেন, তাদের অধিকাংশই জানেন এই বিষয়টি। ব্যতিক্রম থাকলেও অধিকাংশের চশমা থেকে মুক্তিলাভও ঘটেনি। কেও হয়তো চশমার বদলে লেন্স পরছেন। তবে তাকে ঠিক ‘মুক্তি’ বলা যায় না। কারণ হলো লেন্সের রক্ষণাবেক্ষণ এবং যত্ন চশমার থেকে বেশি। যে কারণে চশমা থেকে মুক্তি পেলেও ঝঞ্ঝাট থেকে মুক্তি পাননি। নেটমাধ্যমে এক পুষ্টিবিদ সম্প্রতি সেই ঝঞ্ঝাট-মুক্তির উপায় বাতলে দিয়েছেন।

কী উপায়ে পাবেন চশমা থেকে মুক্তি?

ওই পুষ্টিবিদ হলেন সোনাক্ষী বি গান্ধী। তিনি বলেছেন, ‘‘এক বিশেষ পানীয়ে নিয়মিত চুমুক দিলে চোখের জ্যোতি তো ফিরবেই সেইসঙ্গে, চিরতরে মুক্তিও পেতে পারেন চশমা থেকে।’’

কীভাবে বানাবেন পানীয়?

এই পানীয় বানানোর জন্য উপকরণ হিসাবে লাগবে- ৫০ গ্রাম কাঠবাদাম, ৫০ গ্রাম পরিমাণ মৌরী, ৫০ গ্রাম মিছরি ও ২০ গ্রাম সাদা গোলমরিচ এবং সামান্য জাফরান।

বানানো প্রণালী: সবক’টি উপকরণ মিক্সিতে দিয়ে ভালো করে গুঁড়িয়ে নিন।

ব্যবহার বিধি: ঘুমনোর পূর্বে দুধের সঙ্গে ওই গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন। আবার গ্রিন টি’র সঙ্গে মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে।

পরিমাণ: প্রাপ্তবয়স্করা এক বারে ৫ গ্রাম পর্যন্ত ওই গুঁড়োটি খেতে পারবেন। ছোটদের ক্ষেত্রে ২-৩ গ্রাম পর্যন্ত দেওয়া যেতেই পারে।

সত্যিই কী উপকারী?

পুষ্টিবিদ সোনাক্ষী নেটমাধ্যমে ওই প্রাচীন ভারতীয় টোটকার কথা জানিয়ে বলেছেন যে, কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতেও সাহায্য করে। মৌরী ও সাদামরিচ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। ওই দুই উপকরণও চোখের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। জাফরানে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস ও প্রদাহবিরোধী উপাদানের পাশাপাশি স্নায়ুকে রক্ষাকারী উপাদান রয়েছে। যা চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সাহায্য করে।’’ সোনাক্ষীর সঙ্গে কিছুটা একমত চোখের চিকিৎসক দিগ্বিজয় সিংহ। তিনি বলেছেন, ‘‘ভিটামিন ই চোখকে অক্সিডেশনজনিত ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায়। আর সাদা মরিচ রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, জাফরান চোখের রেটিনার স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো বলে মনে করা হয়। মৌরীতে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।’’ তবে ওই পানীয় খেলে কী চশমা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যাবে? এই বিষয়ে চিকিৎসক সিংহ বলেছেন, ‘‘ওই উপকরণগুলো চোখের সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো রাখলেও তা মায়োপিয়া কিংবা হাইপারোপিয়ার মতো সমস্যার সমাধান করতে কখনও পারে না। তাই চশমা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে এমনটা বলা সম্ভব না।’’ তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali