The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গরমে হার্টের সমস্যা এড়াতে কামড় দিন পেয়ারায়

গরমকালে পেয়ারা খেলে কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একটু হাঁটাহাঁটি করলেই দরদর করে ঘাম হচ্ছে। যতোদিন এগোবে, গরম আরও বাড়বে। সেইসঙ্গে বাড়বে রোগের প্রকোপও। তবে গরমে যদি হার্টকে ভালো রাখতে হয়, এখন থেকে পেয়ারা খাওয়া শুরু করতে হবে। এই ফল হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করার পাশাপাশি গরমে শরীরও সুস্থ রাখবে।

গরমে হার্টের সমস্যা এড়াতে কামড় দিন পেয়ারায় 1

পেয়ারা পটাশিয়ামে ভরপুর

পেয়ারার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে পটাসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে। হাই ব্লাড প্রেসার মানেই কার্ডিওভাস্কুলার রোগের ঝুঁকি অনেক বেশি। তাই পেয়ারা খেয়ে প্রেসারকে বশে রাখতে পারেন এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারেন। এমনকী, পেয়ারায় রয়েছে সোডিয়াম। দেহে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে এই দুটি উপাদান।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ পেয়ারা

পেয়ারার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন সি। এই উপাদান দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে। ভিটামিন সি ছাড়া পেয়ারার মতো এমন বেশ কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে, যা ফ্রি র‍্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে ও হার্টকে ক্ষয়ের হাত থেকেও বাঁচায়। সেইসঙ্গে হার্টের ক্রনিক অসুখও প্রতিরোধ করে এই পেয়ারা।

পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন সি-এর ভাণ্ডার

১০০ গ্রাম পেয়ারার মধ্যে প্রায় ২২৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যাবে। এই ভিটামিন সি দেহে প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায় ও হার্টের কোষকে ক্ষয়ের হাত থেকে প্রতিরোধ করে। এ ছাড়াও হাইপারটেনশনের রোগীদের রক্তচাপকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এই পেয়ারা।

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় পেয়ারা

এলডিএল কিংবা খারাপ কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়লে হার্টের সমস্যাও বাড়ে। তবে নিয়মিত পেয়ারা খেলে সেই ভয় থাকবে না। পেয়ারা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি এইচডিএল কিংবা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রাও বৃদ্ধি করে থাকে। হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখা ভীষণ জরুরি।

যে যে কারণে পেয়ারা খাবেন

পেয়ারার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, যা স্ট্রেস কমায় ও হাইপারটেনশনের ঝুঁকিও প্রতিরোধ করে। সেইসঙ্গে গরমকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার কাজও করে পেয়ারা। এ ভাবেও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় আমাদের দেশের সবথেকে কমদামি ফল পেয়ারা। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali