The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বাড়িকে পরিবেশবান্ধব করে তুলতে সাজাবেন যেভাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঘরে যেনো নান্দনিকতার ছোঁয়া সব সময় বিদ্যমান থাকে- এমন ভাবেই অন্দরমহল সাজাতে পছন্দ করেন তরুণ-তরুণীরা। দু’কামরার ফ্ল্যাট হলেও সেখানে যেনো রুচি এবং সৃজনশীলতা ফুটে ওঠে, সেটিই চান সকলেই।

বাড়িকে পরিবেশবান্ধব করে তুলতে সাজাবেন যেভাবে 1

হোম লোন নিয়ে ফ্ল্যাট কিনলেও অন্দরসজ্জায় বেশি খরচ করতে চায় না বর্তমান তরুণ প্রজন্ম। তারা অতিসাধারণ জিনিস দিয়েই ঘর সাজাতে পছন্দ করেন। পরিবেশবান্ধব বাসস্থানকে গড়ে তুলতে চান তারা। বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব সকলের জানা। তাই সকলেই চান ঘরে থাকুক সবুজের ছোঁয়া। আপনিও কী এই দলে পড়তে চান? তাহলে জেনে নিন কীভাবে বাড়ির অন্দর মহল সুন্দর করে সাজাবেন ও পরিবেশবান্ধব করে তুলবেন।

কিনুন কম আসবাবপত্র

ছোট ঘরে একগাদা আসবাবপত্র কিন্তু মানায় না। যতোটা কম আসবাবপত্র কিনবেন, পকেট বাঁচবে ও অন্দর সুন্দর দেখাবে। তবে এমন সব আসবাবপত্র কিনুন, যার স্টোরেজ অংশ অনেক বেশি। অর্থাৎ, যেখানে একসঙ্গে অনেক জিনিস ধরানো যাবে। সেইসঙ্গে এমন জিনিস কিনুন যা টেকসই হবে। বছরের পর বছর যা কাজে লাগাতে পারবেন। কাঠের পরিবর্তে স্টিলের আলমারি বেছে নিতে পারেন। আবার বেতের তৈরি চেয়ার-সোফাও ব্যবহার করতে পারেন ইচ্ছে করলে।

এলইডি আলো ব্যবহার

এলইডি আলো ব্যবহার করলে মাসের শেষে বিদ্যুতের বিল অনেক কম আসবে। বিদ্যুতের সাশ্রয় হওয়া মানেই আপনার পকেট বাঁচলো। এটি পরিবেশের জন্যও খুবই ভালো। সেইসঙ্গে এসি’র ব্যবহার কমান। এসি থেকে নির্গত গ্যাস পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। সেইসঙ্গে ঘরের জানলা-দরজা বড় হতে হবে। এই ক্ষেত্রে ঘরে হাওয়া-বাতাস ঢুকবে ও আলো জ্বালানোর খুব বেশি দরকার পড়বে না।

প্রথম সারিতে রাখুন গাছকে

আপনাকে শো পিস কিনলে অনেক টাকা ব্যয় করতে হবে। তার থেকে গাছ দিয়ে বাড়ির অন্দর সাজিয়ে নিতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ইন্ডোর প্ল্যান্টও ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ থাকবে।

প্লাস্টিক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন

প্ল্যাস্টিকের তৈরি জিনিসপত্র এড়িয়ে চলায় ভালো। ঘরে কাচের তৈরি পানির বোতল রাখুন। প্রয়োজনে স্টিল, তামা, পিতলের তৈরি বাসনপত্রও ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে ছোট ছোট কাচের জার, টিফিন বাক্স বাজারে পাওয়া যায়। খাদ্যসামগ্রী রাখতে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

রান্নাঘরে বিশেষ নজর দিন

রান্নাঘরের মধ্যে অন্তত দু’টি ডাস্টবিন রাখুন। একটায় রাখুন জৈব বর্জ্য, যেমন সব্জির খোসার, ডিমের খোসা, চা পাতা ইত্যাদি। এগুলো গাছের সার হিসেবে কাজে লাগাতে পারবেন। অপর একটি বালতিতে প্লাস্টিক, মাছের আঁশসহ অন্যান্য সামগ্রী ইত্যাদি রাখুন। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali