দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডেনমার্কের কোম্পানি নোভো নরডিস্ক ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্য নতুন একটি ট্যাবলেট আনার পরীক্ষা শুরু করেছে। এই ট্যাবলেটটি সফলতার মুখ দেখলে ডায়াবেটিকসে আক্রান্তরা ইনজেকশনের হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।
নোভো নরডিস্কের নতুন এই ওষুধকে ‘জিএলপি-১ মেডিসিন’ হিসেবেই অভিহত করা হচ্ছে। চলতি সপ্তাহেই এই ওষুধের পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু হবে। আর এই ধাপে প্রায় ৬০০ কোগীর ওপর পরীক্ষামূলকভাবে এই ওষুধ প্রয়োগ করা হবে। আগামী এক বছরী মধ্যেই পরীক্ষামূলক ব্যবহারের ফলাফল বুঝতে পারা যাবে বলে কোম্পানিটির গবেষকরা মনে করছেন। তবে ওষুধটি এরপরও বাজারে আসতে ৫ থেকে ৬ বছর সময় লাগতে পারে।
ডেনমার্কের কোম্পানি নোভো নরডিস্ক এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডায়াবেটিকস ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি। কোম্পানিটির ইনসুলিনগুলোর মধ্যে ‘ভিকটোজা’ নামের ইনসুলিনটি বহুল ব্যবহৃত। কলমের মতো দেখতে একটি ইনজেকশন সিরিঞ্জ দিয়ে ‘ভিকটোজা’ দেহে প্রবেশ করানো হয়। এই একটি আহারযোগ্য ট্যাবলেট ইনসুলিন ব্যবহারকারীদের জন্য বিশাল সুফল বয়ে নিয়ে আসবে, কোম্পানির জন্যেও বয়ে নিয়ে আসবে নতুন এক লাভজনক বাজার। আহারযোগ্য এই ওষুধের উদ্ভাবনের পথে মূল বাধা হচ্ছে, শরীরের কোষ দ্বারা ওষুধটি সঠিকভাবে শোষিত হলো কিনা তা নিশ্চিত করা। নোভো নরডিস্কের প্রধার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ম্যাড ক্রগসগার্ড এ ব্যাপারে আশা প্রকাশ করে বলেন, তথ্য-উপাত্ত দেখে মনে হচ্ছে আমরা এতে সফল হবো।
বর্তমানে বিশ্বে ৩৮২ মিলিয়ন ডায়াবেটিকস রোগী রয়েছেন। এদের বেশিরভাগই টাইপ-২ ডায়াবেটিকসে আক্রান্ত। এক হিসাব অনুযায়ী, ২০১২ সালেই বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪২.২ বিলিয়ন ডলারের ডায়াবেটিকস ওষুধ বিক্রি হয়।
তথ্যসূত্র: নিউজম্যাক্সহেল্থ
This post was last modified on ডিসেম্বর ৫, ২০১৩ 12:17 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতে মধু মাখলে বেশ উপকার পাওয়া যাবে। যে কারণে এই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সম্প্রতি বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিপাইনের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আসলে ২০২৫ সালের প্রযুক্তি–দুনিয়া কেমন যাবে, তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিল্মের মানুষদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের অভিযোগে ২০২১ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মধ্য আফ্রিকার দেশ চাদের রাজধানী এনজামেনায় প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে বোকো হারাম…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভাইরাল এক ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, হাতির পিঠে দড়ি দিয়ে আষ্টেপৃষ্ঠে…