The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জেনে নিন কেন আমরা চাঁদের পৃষ্ঠে বিভিন্ন ধরনের অবয়ব দেখতে পাই?

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ পৃথিবীতে থাকা মানুষের একমাত্র গ্রহ-নক্ষত্রীয় সঙ্গী হলো চাঁদ এবং মানুষের কাল্পনিক বড় আকারের ক্যানভাস। চাঁদকে ঘিরে মানুষের কল্পনা কিংবা অন্যরকম অনুভুতি জড়িয়ে আছে একেবারে সৃষ্টিলগ্ন থেকে। সেই কল্পনার বশেই চাঁদের দিকে তাকালে মাঝে মাঝে দেখা যায় বিভিন্ন অবয়ব।


moon-faces-graphic-lead_78620_990x742

পৃথিবী যখন চাঁদ ও সূর্যের মাঝে চলে আসে তখন পৃথিবীর ছায়া গিয়ে পড়ে চাঁদের গায়ে যা চন্দ্রগ্রহণ নামেই পরিচিত। ১৫ এপ্রিল তেমনি একটি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ হয়েছে। চাঁদের বুকে থাকা আগ্নেয়গিরি জ্বালামুখ আর পর্বতগুলো অন্ধকারে ঢেকে যায় ফলে পৃথিবী থেকে দেখলে বিভিন্ন ধরনের অবয়ব চাঁদের গায়ে ভেসে উঠে। তারমধ্যে রয়েছে হামানদিস্তা নিয়ে ব্যস্ত খরগোশ, মানুষ, একজোড়া হাত, মানুষের মুখ, নারী এবং গাছ।

পশ্চিমা সংস্কৃতিতে চাঁদের বুকে দেখা এই অবয়বের একটি চমৎকার নাম রয়েছে “দি ম্যান ইন দ্যা মুন” অর্থাৎ চাঁদের মানুষ। এই অন্তর্দৃষ্টির উপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে এইচ.জি ওয়েলস একই নামে একটি জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লিখেছিলেন। পশ্চিম এশিয়ার সংস্কৃতিতে দেখা যায় আকাশের চাঁদে হামানদিস্তা নিয়ে ব্যস্ত খরগোশ। বিশেষত জাপান, চীনে এবং কোরিয়ায় এই সংস্কৃতিটি প্রচলিত। জাপানীজ তত্ত্ব মতে খরগোশটি চালের পিঠা তৈরি করছে। কিন্তু চীন এবং কোরিয়ার সংস্কৃতিতে বলা হয় খরগোশটি অমরত্বের ঔষধ তৈরি করছে। ইউরোপিয়ান সংস্কৃতিতে দেখা যায় শুশ্রুমন্ডিত একজন ব্যক্তি লাঠি নিয়ে দাড়িয়ে আছে। এটি অনেকটা খ্রিস্টীয় সম্পর্কযুক্ত। ভারতীয় সংস্কৃতিতে সকল ভালোমন্দের মাতা তার দু হাত ছড়িয়ে দিয়ে আশীর্বাদ দিচ্ছেন পৃথিবীতে। হাওয়াই সংস্কৃতিতে হিনা নামের একজন নারী গাছ রোপণ করেছেন চাঁদে দেবতাদের পোশাক বুননের জন্য, এই গাছটির নাম মাহিনা। অর্থাৎ আপনি পৃথিবীর যেখানেই থাকুন না কেন এমন ধরনের কোন না কোন অবয়ব দেখতে পাবেন।

78624_990x742-cb1397258jj374

যখন আপনি চাঁদের দিকে তাকাবেন তা সত্যি চমৎকার কিন্তু এর পাহাড়-পর্বত, জ্বালামুখ আলো, অন্ধকার আর ধূসরতার মাঝে বিভ্রান্ত করবে, তৈরি করবে একধরনের বিভ্রম, চাঁদের বুকে দেখা অবয়বের ব্যাখ্যা তুলে ধরেন এভাবে গ্রহ-নক্ষত্রীয় ভূতত্ত্ববিদ ক্যাসেন্দ্রা রায়ন। এছাড়াও পর্বতগুলোর ছায়া এসে পড়ে সমতলে কিংবা পাহাড়ের গায়ে তা দেখতে অনেকটা ঢেউয়ের মতো মনে হয়। চাঁদের পৃষ্ঠতলের রেখা এবং রঙ মানুষের সামনে তুলে ধরে বিভিন্নধরণের অবয়ব তারমধ্যে কিছু আবার অযৌত্তিক। যেমন কখনো কখনো আপনি দেখবেন এলভিস প্রিসলির মুখ কোন একটি আলুর চিপসে অথবা যীশুখ্রিস্টের মুখ একটা স্যান্ডউইচে। সত্যিকার অর্থে এটা আমাদের মস্তিষ্কের কল্পনা।

“আমাদের মস্তিস্ক এক রহস্যের আধার, এটি বিভিন্ন ধরনের শব্দ শুনে কিংবা রঙের তারতম্য অনুসারে অনেক কিছু কল্পনা করে অবয়ব তৈরি করে ফেলে” হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোলজিস্ট বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন এভাবে। এছাড়াও শব্দকল্প আকৃতি, কিংবা রঙের উপর ভিত্তি করে আকৃতি তৈরিকে সাইকোলজির ভাষায় বলা হয় পেরিওডোলিয়া। মনোবিজ্ঞানী জয়েল ভোসের মতে, আমাদের চোখ যখন চাঁদের পৃষ্ঠতলে রঙের তারতম্য, আলোর তারতম্যে বিভিন্ন বস্ত দেখে তখন মস্তিস্ক সেই আলোকে গ্রহণ করে বাস্তব একটি অবয়ব ব্যক্তির সামনে তুলে ধরে। চোখের আলো মস্তিস্কে যায় তারপর মস্তিস্ক সেই আলোকে তার সৃতিতে থাকা বিভিন্ন বস্তুর সাথে মিলিয়ে সঠিক বস্তুর অবয়ব আমাদের সামনে তুলে ধরে কিন্তু চাঁদের পৃষ্ঠতল থেকে আসা আলো গুলো বাস্তব বস্তুর সাথে মিলে না বলে বিভিন্ন স্থানে চাঁদের বুকে বিভিন্ন অবয়ব দেখা যায়। অনেকটা মেঘমুক্ত আকাশে মেরু ভালুকের দেখতে পাওয়ার মতো।

697dd86c039faccac1b80acc155bae1e

দি ডেমন হান্টেড ওয়ার্ল্ডঃ সাইন্স ইন দ্যা ক্যান্ডেল লাইট ডার্ক বইতে বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ কার্ল সাগান চমৎকার একটি ব্যাখ্যা তুলে ধরেছেন চাঁদের বুকে বিভিন্ন অবয়ব নিয়ে, তার মতে মানুষ হাজার বছর ধরে চাঁদের বুকে এই সকল অবয়ব দেখে আসছে। দৃষ্টির সাথে বাস্তবতার মিল মিশে মানুষের মস্তিস্কে তৈরি হয়েছে অবয়বের আকৃতি বংশপরম্পরায় তা ছড়িয়ে পড়েছে শতাব্দী থেকে শতাব্দী। ফলে মানুষের মনে এই বিশ্বাসটা দৃঢ় ভাবে স্থান করে নিয়েছে। তাই আমরা যখন গভীর মনোযোগে চাঁদের দিকে তাকাই তখন মোহগ্রস্ত হয়ে পড়ি এবং নিজেদের কল্পনাকে চাঁদের পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হতে দেখি। যেমনটা হয়ে থাকে প্রেমে পড়া তরুণের ক্ষেত্রে প্রেমিকার অবয়ব চাঁদের পৃষ্ঠে দেখতে পাওয়া।

তথ্যসূত্রঃ ন্যাশনাল জিওগ্রাফী

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali