The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পার্বত্য চট্টগ্রাম: লুসাইদের বিচিত্রজীবন ধারার কিছু কথা

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি সার্কেলভুক্ত সাজেক অঞ্চল যারা একবার পরিভ্রমণ করেছেন, তারা বলতে পারেন কি বৈচিত্রময় এই অরণ্যভূমি। তারচেয়ে বৈচিত্রময় এখানকার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর লুসাইদের জীবনধারা। সীমান্তবর্তী এই সাজেক অঞ্চলের অদূরে দণ্ডায়মান লুসাই পর্বত। পার্বত্য চট্টগ্রামের লুসাইরা এককালে এই লুসাই পার্বত্য এলাকায় বসবাস করতো।

পার্বত্য চট্টগ্রাম: লুসাইদের বিচিত্রজীবন ধারার কিছু কথা 1

লুসাইদের পার্বত্য চট্টগ্রামে চলে আসার ইতিহাস খুব বেশিদিনের নয়। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৮৭১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত লুসাইরা পার্বত্য চট্টগ্রামে পর পর কয়েকবার অভিযান চালায়, কিছুসংখ্যক লোককে তারা হত্যা করে এবং কিছুসংখ্যক ধরে নিয়ে যায়, অনেক বাড়িঘর পুড়িয়ে ফেলে। ১৮৭১ খ্রিষ্টাব্দের লুসাই আক্রমণ খুব ভীতিপ্রদ হয়ে দেখা দেয়। তখন পার্বত্য চট্টগ্রাম জেনারেল ব্রাইনলো’র দায়িত্বে ছিল। তখন লুসাইদের সঙ্গে চুক্তি ও মীমাংসা হয় এবং সেই থেকে লুসাইরা পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাস করে আসছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্বত্র লুসাইদের দেখা যায়। তবে সাজেক অঞ্চলের নিকটবর্তী তুলেমথুই, শিয়ালদালুই, তুইকুই, কাংলাক, রূপলুই ও লেংকের প্রভৃতি মৌজায় এদের সংখ্যা অধিক। লুসাই পার্বত্য এলাকার অধিবাসী বলে এদেরকে লুসাই বলা হয়। কিন্তু ক্যাপ্টেন হার্বার্ট লুইন অন্যরকম অর্থ করেছেন। তিনি বলেন, লুসাই ভাষায় ‘লু’ মাথা এবং ‘সাই’ অর্থে কর্তন করা বুঝায়। যারা মাথা কাটে তাদেরকে লুসাই বলা হয়।

লুসাইরা এককালে খুবই হিংস্র ছিল। লুসাইরা বলে যে, লুসাই ভাষায় ‘লু’ অর্থ মাথা এবং ‘সাই’ বলতে হস্তীকে বুঝায়। অরণ্যচারী জীবজন্তুর মধ্যে হস্তীই সবচেয়ে বড় এবং লুসাইরাও হস্তীর মতো নিজেদেরকে বড় জাতের অন্তর্ভুক্ত বলে দাবি করে। এদের রোমশ শরীর, চ্যাপ্টা নাক, শক্ত ও মোটা পায়ের গোড়ালি, ছোট চোখ, বেঁটে দেহাবয়ব ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করে নৃতত্ত্ববিদগণ মনে করেন যে, এরা আদি মঙ্গোলীয় গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।

লুসাইদের মধ্যে গোত্র বিভাগ রয়েছে। থাংগুর, পাচুয়াও, চাংতে, চুংতে, চুআচাং, চুআওংগু, হাউনাব, হারসেল, হূয়াল্‌হাং, লুংগথ্‌লআ, তুচুং ও তাং চং। গোত্রগুলোর মধ্যে থাংগুর সামাজিক মর্যাদায় উচ্চাসীন এবং এই গোষ্ঠী নিজেদের গোত্রকে রাজবংশ বলে দাবি করে। লুসাইদের ধর্মযাজক বা পুথিয়াম সাধারণত এই গোত্র থেকে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। ধর্মযাজক নির্বাচনে রাজার ক্ষমতাই চূড়ান্ত।

লুসাইদের ধর্মকে জড়োপাসনা বা প্রেতপূজা বলে উলেস্নখ করা যায়। তাদের মতে, একজন সৃষ্টিকর্তা আছেন যিনি এই ভূমণ্ডল সৃষ্টি করেছেন। তাঁর নাম পাথিয়ান। তিনি সর্বশক্তিমান। লুসাইরা হুয়াই নামে কতগুলো দৈত্যদানবকে দেবতা বলে বিশ্বাস করে। তাদের ধারণা, হুয়াইরা প্রত্যেকটি পাহাড়-পর্বত, নদীঝর্ণা, বৃক্ষ ইত্যাদিতে বাস করে এবং সকল প্রকার বিপদ-আপদ ব্যাধি-অমঙ্গল তাদের দ্বারাই সাধিত হয়। লুসাই সমাজে কতকগুলো দেবদেবীর উলেস্নখ দেখা যায়। এদের মধ্যে থোয়াবং, মিভেংগতু, সাখু আ, তুইহুয়াই ও রামহুয়াই প্রধান। বিভিন্ন রীতিতে লুসাইরা এসব দেবতার পূজা করে। লুসাইদের পূজা বা উৎসর্গ প্রধানত আটটি উদ্দেশ্যে সাধিত হয়। প্রথমত, পিতামাতা বা মুরুব্বী শ্রেণীর লোকদের আত্মার মঙ্গলের জন্য পূজা করা। এই পূজাকে লুসাই ভাষায় সাখু আ বলে। দ্বিতীয়ত, সমস্ত বিপদ-আপদ বা ব্যাধির হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য হুয়াইদের পূজা করা। এই পূজা ‘খাল’ নামে অভিহিত। তৃতীয়ত, পাহাড় পর্বত ও বনজঙ্গলে নিরাপদে চলাফেরার উদ্দেশ্যে দৈ বউল পূজা। চতুর্থত, সকল প্রকার রোগমুক্তির জন্য পূজা। পঞ্চমত, মেয়েদের বন্ধ্যাত্ব মোচনের উদ্দেশ্যে পূজা। ষষ্ঠত, সর্ব মঙ্গলের উদ্দেশ্যে পূজা। এই পূজা খুব ঘটা করে করতে হয়। জীবনে অন্তত একবার এই পূজা অবশ্য করণীয়। সপ্তমত, শিকার হত্যাজনিত কাজ সহজ উপায়ে সাধিত হওয়ার জন্য পূজা। অষ্টমত, জুম কাজে সহায়তা ও ফসল ভালো হওয়ার পূজা।

এসব পূজায় সাধারণত ছাগল, শূকর, মোরগ বধ করা হয় এবং সেইসঙ্গে জু (মদ) ও চাউল দেবতার নামে উৎসর্গ করা হয়। পূজাভেদে আচার-পদ্ধতিও ভিন্ন।

একই গোত্রে বিয়ে লুসাইদের রীতিবিরুদ্ধ। বাইরের যে কোন গোত্রে বিয়ে করতে কোন বাধা নেই। পিতামাতা বা অভিভাবকদের নির্দেশমত বিয়ে হলেও কনে পছন্দের ভার বরের হাতেই ন্যস্ত থাকে। প্রথমতঃ বরপক্ষের অভিভাবক দুইজন লোক পলাই নিযুক্ত করে। এই দুই ব্যক্তি কিছু মদ নিয়ে কন্যার বাড়িতে গমন করে এবং সেখানে বিয়ে সম্পর্কে কথাবার্তা চলে। পিতামাতা রাজি হলে পলাই চলে আসে এবং আরেকদিন জু (মদ) নিয়ে সেখানে গমন করে। সেদিন পণ ধার্য হয়। অতঃপর আরেক দিন পলাই বরসহ কনের বাড়িতে যায় এবং এই দিন কন্যাপক্ষ তাদেরকে জু পান করতে দেয়। এই জু পরিবেশন করার স্বীকৃতিতেই বিয়ে শেষ হয় তখন তারা কনে নিয়ে বাড়িতে আসে। এই রীতিকে লুসাই ভাষায় লুই বলে। কনে বরের বাড়ি পৌঁছলে ছেলে-মেয়ে ও গ্রামসুদ্ধ সবাই আনন্দে মেতে উঠে। ভোজের আয়োজন ও নৃত্যগীত চলে। তখন পুথিয়াম বা ঠাকুরের কাজ হলে একটি মুরগি হত্যা করে নবদম্পতিকে আশীর্বাদ করা। লুসাই সমাজে আর একটি রীতি প্রচলিত যে বিয়ের রাত্রে বাসরঘরে গ্রামের ছেলেমেয়েরা ঢিল ছুঁড়ে থাকে এবং এই রীতিকে ইন্নেগৈথ্‌লক বলে অভিহিত করা হয়। এই পদ্ধতির মূলে তাদের একটি সংস্কারবদ্ধ বিশ্বাস রয়ে গেছে। কেননা, তারা বিশ্বাস করে যে, বিয়ের রাত্রে নবদম্পতি ঘুমিয়ে থাকলে জীবনে তারা কর্মচঞ্চল হতে পারে না। পরের দিন কনে স্বামীসহ বাপের বাড়িতে চলে যায় এবং সেখানে বেশ কয়েক বছর অবস্থান করে। লুসাই সমাজে পণের প্রাধান্য রয়েছে। বিয়ের পূব্র্‌েই পণ আদায় করতে হয়। পণের পরিমাণ নির্ধারিত হয় দা, বন্দুক, বর্শা ও টাকার বিনিময়ে। বরপক্ষ যদি উপস্থিতিতে এই পণ পরিশোধ করতে না পারে তবে বরকে তার বিনিময়ে শ্বশুরবাড়িতে কয়েক বছর খেটে দিতে হয়।

তালাকপ্রথা এবং বিধবাবিয়ে লুসাই সমাজে বর্তমান। স্বামী বা স্ত্রী দাম্পত্যজীবন পরিচালনা করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করলেই সাধারণত তালাকের প্রশ্ন উঠে। লুসাই সমাজে আর একটি নিয়ম প্রচলিত। স্বামী যদি দোষী সাব্যস্ত হয় তাহলে তাকে একটিমাত্র ছাগল ও দা দিয়ে সমাজ থেকে বের করে দেয়া হয়। দূরের অরণ্যভূমি ছাড়া তার আর কোন আশ্রয় থাকে না। তালাকের পর স্ত্রী তার পূর্বের সমস্ত গয়না নিয়ে যাওয়ার অধিকার পায়। প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে মেয়ের অবাধ মেলামেশার রীতি লুসাই সমাজে প্রচলিত আছে। প্রত্যেক নোক বা গ্রামেই লুসাই যুবক-যুবতীদের একটি আড্ডাঘর আছে। এই ঘর সাধারণত মুরুব্বীদের দৃষ্টির বাইরে অবস্থিত থাকে। লুসাই ভাষায় এই ঘরের নাম জলবুক।

অবাধে মেলামেশার দরুন যদি কোন মেয়ে গর্ভবতী হয়, তবে দুষ্কর্মকারীকে বিয়ে করতে বাধ্য করা হয়। তবে তাকে উপযুক্ত জরিমানাও দিতে হয় এবং গ্রামসুদ্ধ লোককে খাওয়াতে হয়।

লুসাইরা পিতৃপ্রধান সমাজভুক্ত। এই জন্য পিতার উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তির মালিক ছেলেরা হয়ে থাকে। কিন্তু লুসাইদের মধ্যে একটি নিয়ম প্রলিত যে সকলের ছোট ছেলেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয় এবং বড় ভাইয়েরা সাধারণত ছোট ভাইয়ের কৃপার পাত্র হয়ে দাঁড়ায়। কেউ যদি অপুত্রক হয়, তবে সম্পত্তির মালিকানা নিকটস্থ আত্মীয়ের হাতে সমর্পণ করে থাকে। বিধবা মায়ের ছেলেরা তাদের মায়ের দ্বিতীয় বিয়ের পর সম্পত্তির মালিক হবার অধিকার পায়।

লুসাইদের মধ্যেও কতকগুলো সামাজিক নিষেধ আছে। যেমন বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা কখনো চিতাবাঘ কিংবা গোশত খান না। বন্ধ্যানারী কখনো জুমকাজে যোগদান করতে পারে না। বন্ধ্যানারীর স্পর্শে নাকি জমি উর্বরাশক্তি হারিয়ে ফেলে। এজন্যে বন্ধ্যাত্ব মোচনের জন্য সিম পুজা অনুষ্ঠিত হয়।

লুসাইরা বিশ্বাস করে যে, মৃত্যুর পরেও আরেকটি জগৎ আছে, মৃতব্যক্তির আত্মা সেখানে একটি গ্রামে অবস্থান করে। কাজেই লুসাইরা গহীন অরণ্যের কোনও স্থানকে মিথিখো আ কল্পনা করে মৃতব্যক্তিদের উদ্দেশে পুজা করে থাকে।

মৃত্যুর পর মৃতদেহকে তৎক্ষণাত উঠানে স্থানান্তরিত করে গোসল করিয়ে উত্তম পোশাকে সজ্জিত করে বাঁশের খাঁচায় বসানো অবস্থায় রাখা হয়। উলেস্নখযোগ্য যে, এই সময়ে মৃতব্যক্তি (মেয়ে বা পুরুষ যাই হোক) এর জীবিতকালীন ব্যবহার্য সকল অস্ত্রশস্ত্র ও গয়নাপত্র সঙ্গে দিয়ে থাকে। অতঃপর শুকর, কুকুর,ছাগল ইত্যাদি হত্যা করে ভোজের আয়োজন চলে। এই সময়ে নৃত্যগীতের ব্যবস্থাও হয়। এর পর দুটো কাঠের মাঝখানে খোদাই করে সেখানে মৃতদেহ স্থাপন করে কাঠ দুটোকে একত্র করে বেঁধে ঘরের দেয়াল ঘেঁষে রাখা হয়। অতঃপর একটি বাঁশের লম্ব খন্ডের একদিক মাটিতে পুঁতে রেখে অপরদিক মৃতদেহের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। এ ব্যাপারে লুসাইদের একটি সংস্কার লক্ষ্যযোগ্য। বাঁশের খন্ডটি নাকি মৃতব্যক্তির আত্মার সঙ্গে ইহজগৎ ও পরজগতের যোগসেতু রচনা করে। নিকটবর্তী স্থানে তিন মাসের জন্য একটি অগ্নিকুণ্ড করা হয়। দেড় মাস পর উৎসবের মাধ্যমে মৃতদেহটি একবার পরীক্ষা করা হয়। তিন মাস পর মৃতদেহ থেকে হাড়গুলো বেছে নিয়ে মাটির পাত্রে রেখে গহীন অরণ্যে পুঁতে রেখে কাঠ দুটো সাজিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এই সময়ে নৃত্যগীতের আয়োজন করা হয়।

এরা জুম চাষের উপর নির্ভরশীল। জুম ফসলে লুসাইদের সারা বছর চলে যায়। জুম অর্জিত ফসলের মধ্যে কার্পাস অন্যতম। গোটা পার্বত্য চট্টগ্রামেই কার্পাস প্রভূত পরিমাণে উৎপন্ন হয়। নিজেদের প্রয়োজনীয় সকল প্রকার কাপড়ই লুসাইরা নিজ হাতে তৈরি করে।

লুসাইদের উলেস্নখযোগ্য বৈশিষ্ট্য এরা মেয়ে-পুরুষ উভয়েই দীর্ঘ চুল রাখে এবং কাঁটা ব্যবহার করে। এরা গোসল করার সময় খোঁপা নষ্ট হবে ভেবে কখনো মাথায় পানি লাগায় না। বর্ষাকালে বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তারা ছোট শ্রেণীর মাথাল ব্যবহার করে।

লুসাইদের আহার্য ও পানীয়ের মধ্যে ভাত ও মদ প্রধান। মদ দুই প্রকারের- জু ও জুথক। জুথক উন্নত মদ। মদ এরা নিজেরাই তৈরি করে। খাদ্যের মধ্যে সকল শ্রেণীর জীব-জন্তুর গোশতই এরা খায়। তন্মধ্যে বাঘ, চিতাবাঘের গোশত ছেলেমেয়েরা খায়, কিন্তু বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের পক্ষে এই গোশত খাওয়া নিষিদ্ধ। ইঁদুর ও কুকুরের গোশত এদের খুব প্রিয়।

পাহাড়ের শীর্ষস্থানে বাস করতে এরা খুব ভালবাসে। এদের ঘরগুলো মাচা করে তৈরি করা হয়। প্রতি ঘরে বারান্দা আছে। এখানে এরা পারিবারিক বৈঠক বসায়। ঘরের মাঝখানে একটি বড় শয়নকক্ষ ‘কুমমই’ ও একটি ছোট শয়নকক্ষ ‘কুমাই’ থাকে। লুসাই সমাজে উপাদেয় বা মাতব্বরদের প্রাধান্য খুব বেশি। সামাজিক জীবনের ছোটখাটো ঘটনা বা বিবাদ বিসম্বাদ এরাই মীমাংসা করে থাকে। এজন্য বাদী-বিবাদী উভয়পক্ষ থেকেই উপারা বা সেলামী পায়। এদের বিচার পদ্ধতিও শৌর্যবীর্যের পরিচয় বহন করে। কেউ উপাদের কাছে বিচার প্রার্থী হলে প্রথমেই একজন বুই বা অনুগত শ্রেণীর দাস বিপক্ষদলের বাড়িতে পাঠাবে। বুই সঙ্গে নিয়ে যাবে একটি বলস্নম। সে বলস্নমটি বিপক্ষদলের সর্দারের সন্মুখে স্থাপন করে অপর সন্মুখে উপস্থিত হতে বলে।

এককালে লুসাই ভাষায় কোন বর্ণমালা কিংবা লিখিত রূপ ছিল না। বর্তমানে লুসাই ভাষায় একটি ধারাবাহিক রূপ, এমনকি ব্যাকরণ এবং অভিধানও রচিত হয়েছে। রোমান পদ্ধতি বা ল্যাটিন হরফে লুসাই ভাষার লিখিত রূপ চালু হয়েছে। ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দের আদম শুমারিতে, লুসাই, কুকি, মুরুং, বনজোগী ও পাঙ্খো মিলিয়ে মোট সংখ্যা ছিল ১৬,২০৫ জন। ১৯৬১ খ্রীষ্টাব্দের আদম শুমারিতে আলাদা করে গণনা করা হয়নি। বর্তমানে খ্রিষ্টান মিশনারিদের চেষ্টায় অনেক লুসাই খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করতে শুরু করেছে। কিন্তু ধর্মান্তরিত হওয়ায় এরা যে খুব সন্তুষ্ট একথা বলা চলে না।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali