দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যেহেতু এটিই তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম ছবি। তাই সেই ছবি হলে গিয়ে শরীরে দেখা একটা নতুন অনুভূতিতো হতেই পারে। তেমনই হয়েছে হালের আলোচিত নায়িকা পরীমনির ক্ষেত্রেও। নিজের ছবি হলে গিয়ে দেখে পরীমনি তাই অনেক কিছুই বললেন।
মানুষ শুধু দু:খেই কাঁদে না আনন্দেও কাঁদে। ঠিক তেমনই ঘটেছে নায়িকা পরীমনির ক্ষেত্রেও। তার অভিনীত প্রথম ছবি দেখতে হলে গিয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে চোখ পানি এসে যায়। সাংবাদিকদের এমনটিই জানিয়েছেন তিনি। সংবাদ মাধ্যমকে এমন কথায় বললেন পরীমনি, ‘আনন্দের কান্নার জলে ভেজালাম নিজেকে। আনন্দে মানুষ নাকি হাসে, আবার কখনও কখনও কাঁদেও- সিনেমা হলে গিয়ে সেটি বুঝলাম।’ নিজের প্রথম সিনেমা দেখতে সোমবার পরীমনি গিয়েছিলেন মতিঝিলের মধুমিতা সিনেমা হলে। এসময় হল ভর্তি উপচে পড়া দর্শক। পরীমনির ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ ছবিটি ২৭ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেয়েছে।
প্রথম অভিনয়ের অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করতে গিয়ে পরীমনি বলেন, ‘প্রথমদিন লজ্জায়-ভয়ে আড়াই ঘণ্টা বাথরুমে গিয়ে লুকিয়ে ছিলাম।’ ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতেই যার এত ভয়, সে যে এতো চমৎকার অভিনয় করবেন এটা কি তিনি নিজেই কখনও জানতেন? পুরো সিনেমায় তিনি কাওকে তা বুঝতেও দিলেন না। ছবি দেখে সেটিই মনে হয়েছে।
শাহ আলম মণ্ডল বাণিজ্যিক ঘরানার গতানুগতিক বাংলা ছবি উপহার দিলেন; এর বেশি কিছু নয়। বেশি কিছু একটা তা হলো পরীমনি। সিনেমা শেষে হল ভর্তি দর্শকের হাত তালি হয়তো সে কথাই বলছিলো। অনেকেই চিৎকার করে শ্লোগান তুলছিলো পরীমনি জিন্দাবাদ। এক কথায় ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ ছবিটি হলে গিয়ে দেখে অনেকেই বলেছেন, সফল হয়েছেন নবাগত নায়িকা পরীমনি।