The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ড্রাগের থেকেও বেশি নেশা রয়েছে এমন এক মাছের সন্ধান!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যেকোনো পার্টি কিংবা উৎসবে অনেকে বন্ধুদের সঙ্গে মদ্যপান করে রাত জেগে কাটিয়ে দিয়ে থাকে, অথবা মাদকজাত কিছু সেবন করে অন্য জগতে চলে যান। এবার মাছই আপনাকে নেশার চরমে পৌঁছে দেবে!

drug-addiction-fish

যেকোনো মাদকদ্রব্যের থেকেও এটি অনেক বেশি কার্যকরী। বেশ কয়েকদিন ঘোরের মধ্যে রাখবে আপনাকে। আনন্দের হোক কিংবা দুঃখের বিষয় হোক, নেশাগ্রস্থ হওয়ার জন্য অনেকেই নানা ধরনের মাদকের উপর নির্ভর করে থাকেন। এবার ভাবুন তো, একটি মাছ খেলে যদি এলএসডি বা কোকেনের মতো ড্রাগ নেওয়ার অনুভূতি হয়, তাহলে মন্দ কী?

তবে এটা কোনো গল্প নয়। পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক উপকূলে এমনই এক ধরনের মাছের সন্ধান মিলেছে। যা আপনাকে সত্যিই চরম নেশাগ্রস্থ করে তুলতে সক্ষম। এই মাছ খেলেই পরবর্তী কয়েকদিন ঘোরের মধ্যেই থাকবেন। অর্থাৎ এই মাছ মানুষের শরীরে মদ কিংবা ড্রাগের নেশার মতোই প্রভাব বিস্তার করে।

সোনালি এবং হলুদ রঙের আঁশ বিশিষ্ট এই মাছ দেখতে সাধাসিধে হলেও, এর ক্ষমতা কিন্তু মারাত্মক। আরবি ভাষায় মাছটির নামকরণ করা হয়েছে ‘সারপা সালপা৷’ এই শব্দটির অর্থ হলো, ‘যে মাছ আপনাকে স্বপ্ন দেখাতে পারে’।

১৯৯৪ সালের এক ঘটনা। এক ব্যক্তি কানে ঘুরতে গিয়ে বেশ তৃপ্তি করে বেকড সারপা সালপা খান। কিন্তু তারপরেই ঘটে সেই বিপত্তি।গাড়ি চালানোর সময় হঠাৎই দেখেন এক বিরাট প্রাণি তাঁর রাস্তা আটকে দাঁড়িয়ে রয়েছে। যদিও বাস্তবে এমন কিছুই ছিলো না। এটা কেবলই তার হ্যালুসিনেশন মাত্র। পরিস্থিতি এতোটাই খারাপ হয় যে, তাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিলো শেষ পর্যন্ত। ৩৬ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হয়েছিলেন তিনি। যদিও কোনো ঘটনাই পরে আর মনে করতে পারেননি ওই ব্যক্তি৷

এমন আরেকটি ঘটনা ঘটেছিল সেন্ট-ট্রোপেজের ৯০ বছর বয়সের এক বৃদ্ধার সঙ্গে। মাছটি খাওয়ার পর থেকেই তার মনে হতে থাকে তার আশেপাশে আনেক মানুষ চিৎকার করে যাচ্ছে। পাখিরা ডেকেই চলেছে। দু’দিন পর ফের স্বাভাবিক হয়েছিলেন তিনি।

মাছটি নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, এমন নেশা হওয়ার কারণ হলো মাছের খাদ্য। এই প্রজাতির মাছ এমন কিছু খাবার গ্রহণ করে যাতে তাদের দেহে বিষাক্ত ড্রাগ প্রবেশ করে। আর সে কারণেই হ্যালুশিনেসনের শিকার হন মানুষ। যদিও এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করে কিছুই জানাতে পারেনি বিজ্ঞানীরা। তবে গবেষণা এখনও অব্যাহত রয়েছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali