দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো সীমান্ত দেওয়াল তৈরির খরচ ধারণার চেয়ে বেশি পড়ার আশঙ্কা করলেও তা কমিয়ে আনবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
DAY 6 / JANUARY 25: President Trump signed directives to build a wall along the 2,000-mile U.S.-Mexican border and strip federal funding from “sanctuary” cities that shield illegal immigrants, as he charged ahead with sweeping and divisive plans to transform how the United States deals with immigration and national security.
গত শনিবার টুইটারে দুটি পৃথক পোস্টে খরচ কমিয়ে আনার কথা বললেও তা কীভাবে সম্ভব সেটি পরিষ্কার করেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের (ডিএইচএস) একটি অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে গত বৃহস্পতিবার দেওয়াল নির্মাণের আনুমানিক খরচের একটি খবর প্রকাশ করেছিলো রয়টার্স।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্পের ‘প্রাচীর’ তৈরিতে খরচ পড়বে ২১৬০ কোটি ডলার। নির্মাণকাজ শেষ হতে সময় লাগতে পারে সাড়ে ৩ বছর। এই হিসাব প্রাচীর নির্মাণের অনুমিত খরচের চেয়েও অনেক বেশি।
নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় ট্রাম্প দেওয়াল তৈরিতে ১২শ’ কোটি ডলার খরচ হবে বলে দাবি করেন।
মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার পল রায়ান এবং সিনেট সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা মিচ ম্যাককনেল বলেছিলেন, এতে ১৫শ’ কোটি ডলার খরচ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
জানা যায়, ডিএইচএস এপ্রিল বা মে মাসের মধ্যে কংগ্রেসের নিকট হতে তহবিল পাবে। এরমধ্যে কাজের জন্য ঠিকাদার খুঁজে নিয়ে সেপ্টেম্বরের মধ্যে কাজ শুরু করারও যথেষ্ট সময় থাকবে বলেও প্রতিবেদনে ধারণা প্রকাশ করা হয়।
ফ্লোরিডায় অবকাশকেন্দ্র হতে এক টুইটে ট্রাম্প বলেছেন, “সরকারের ভাবনার চেয়ে ওই সীমান্ত প্রাচীর তৈরি করতে খরচ বেশি হবে বলে আমি জানতে পেরেছি। তবে আমি এখনও এই নকশা কিংবা প্রাচীর তৈরির আলোচনায় যুক্ত হইনি।”
ফ্লোরিডায় যে অবকাশকেন্দ্র হতে টুইটটি এসেছে সেখানে সফররত জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজে আবেও সন্ত্রীক রয়েছেন বলে জানানো হয়েছে সংবাদ মাধ্যমের খবরে।
পৃথক টুইট বার্তায় ট্রাম্প আরও বলেছেন, “আমি যখন বিষয়টি দেখবো, এফ-৩৫ ফাইটারজেট কিংবা এয়ার ফোর্স ওয়ানের মতো সেখানেও ব্যয় কমে আসবে!”