দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গত শুক্রবার ভারতে শুরু হয়েছে ‘অপরেশন ক্লিন মানি’ অভিযান। এটি দ্বিতীয় দফা অভিযান। প্রথম দফা শুরু হয় গত ৩১ জানুয়ারি।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, প্রথম দফা অভিযানে সাফল্যের পর আয়কর বিভাগ এবার দ্বিতীয় দফার অভিযানে ৬০ হাজার ব্যক্তিকে নোটিশ পাঠাতে যাচ্ছে। তদন্তের পর ইতিমধ্যে ১৩০০ জনকে ‘হাই রিস্ক’ বলে চিহ্নিত করা হয়।
কালো টাকার হদিস পেতে নোট বাতিলের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ভারতের নরেন্দ্র মোদী সরকার। ২০১৬ সালের ৯ নভেম্বর হতে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত নোটবাতিল পর্ব চলমান থাকে। তারই পরবর্তী পদক্ষেপ হলো এই অপরেশন ক্লিন মানি।
প্রথম দফায় নোট বাতিল পর্বে হওয়া যাবতীয় লেনদেন পরীক্ষা করে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৯,৩৩৪ কোটি টাকার অঘোষিত আয় কিংবা কালো টাকার খোঁজ মেলে। ১৮ লক্ষ মানুষকে আয়কর বিভাগ ই-মেল পাঠিয়েছে। এরা সকলেই ৫ লাখ টাকার বেশি জমা দেন নোট বাতিলের পর। গত সপ্তাহেই দেশটির সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রকে জানিয়েছে ইতিমধ্যেই ৫,৪০০ কোটি টাকার অঘোষিত আয়ের খোঁজ পাওয়া গেছে।