The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

১০০ বছর পরেও নষ্ট হয়নি যে কেক!

অনেকের কাছেই হাস্যকর মনে হলেও বিষয়টি আসলেও সত্য

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অ্যান্টার্কটিকার একটি কুঁড়েঘরে এবার পাওয়া গেছে ১০০ বছর আগের একটি ফ্রুট কেক। অবিশ্বাস্য হলেও বিষয় হলো, এই কেকটি এতোটাই সতেজ যে তার স্বাদ এবং ঘ্রাণ প্রায় সম্পূর্ণ অক্ষত রয়েছে।

১০০ বছর পরেও নষ্ট হয়নি যে কেক! 1

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, এমন একটি বিষয় জানার পর অনেকের কাছেই হাস্যকর মনে হলেও বিষয়টি আসলেও সত্য। এই কেকটি এখনও খাওয়ার উপযোগী রয়েছে! অ্যান্টার্কটিকার কেপ অ্যাডার নামক স্থানে নিউজিল্যান্ড ভিত্তিক একটি সংস্থার গবেষকরা সম্প্রতি ওই কেকটি খুঁজে পান।

জানা গেছে, বিশেষ ওই কেকটি একটি টিনের বাক্সে আটকানো ছিল। টিনের বাক্সটি মরিচা পড়ে প্রায় ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হলেও তার ভেতরে হতে বের করা হয় ফয়েল পেপারে মোড়ানো ওই কেকটি। গবেষকরা এই কেকটি দেখে বিস্মিত হয়ে যান।

ধারণা করা হচ্ছে যে, ব্রিটিশ এক্সপ্লোরার রবার্ট ফ্যালকন স্কট কেকটি সেখানে নিয়ে গিয়েছিলেন। এই কেকটি ব্রিটেনের বিস্কুট কোম্পানি হান্টলে অ্যান্ড পালমারস এর তৈরি। ফ্যালকনের নেতৃত্বে একদল এক্সপ্লোরার অ্যান্টার্কটিকার টেরানোভা অভিযানে গিয়েছিলো ১৯১০ সালের দিকে।

এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এদের মধ্যেই কয়েকজন আবার কেপ অ্যাডারের ওই ঘরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাদের সঙ্গে অন্যান্য খাবারের সঙ্গে ছিল এই ফ্রুট কেকটিও। তারাই কেকটি সেখানে ফেলে যান। ফ্যালকন এবং তার সঙ্গীরা সাউথ পোলে পৌঁছান ১৯১২ সালে। ফেরার পথে তারা সকলেই তুষার ঝড়ে মারা যান। কেকটি কেনো নষ্ট হয়নি সে প্রশ্নও ঘুরপাক খাচ্ছে গবেষকদের মনেও। তবে তাদের প্রাথমিক অনুমান যে, অ্যান্টার্কটিকায় প্রচণ্ড ঠাণ্ডার কারণেই হয়তো কেকটি ১০০ বছর পরেও সতেজ রয়েছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali