দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৭ খৃস্টাব্দ, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪২৪ বঙ্গাব্দ, ১১ রবিউল আউয়াল ১৪৩৯ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।
যে মসজিদটি আপনারা দেখছেন সেটি শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার মুসলিম স্থাপত্যের ঐতিহাসিক প্রাচীনতম নিদর্শন ঐতিহাসিক খান বাড়ি মসজিদ।
বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশির যুদ্ধে পরাজিত হয়ে তাঁর যুদ্ধারা বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেন। আজিমুল্লাহ খান নামে জনৈক যোদ্ধা এখানে এসে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তিনিই এই মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি পালিয়ে এসে বসবাস করার জন্য তাঁর আরেকটি নাম ছিল পলায়ন খাঁ।
এই মসজিদটি ১২২৮ হিজরী সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে মসজিদটি পুন:সংস্কারের সময় নেমপ্লেটে আজমুল্লাহ খানের ২য় পুত্র আফজাল খান এবং গোলাপ খানের নাম লেখা রয়েছে। এই মসজিদটির নির্মাণ শৈলি খুবই মনোরম। শেরপুর জেলা সদর হতে ১২ কিলোমিটার উত্তরে ঝিনাইগাতী উপেজেলার হাতিবান্দা ইউনিয়নের অন্তর্গত ঘাগড়া লস্করপাড়া গ্রামে এই ঐতিহাসিক মসজিদটি অবস্থিত।
ছবি ও তথ্য: http://sherpurpratidin.com এর সৌজন্যে।