দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাছ বিক্রি করে এক রাতে কোটিপতি বনে গেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের এক মৎস্য ব্যবসায়ী। সামুদ্রিক মাছ তেলিয়া ভোলার বদৌলতে তার কপাল খুলেছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।
সংবাদ মাধ্যমটির খবরে জানা গেছে, তেলিয়া ভোলার পটকা নাকি খুবই উপকারী। এই মাছ থেকে ওষুধও তৈরি হয়ে থাকে। গভীর সমুদ্রে দলবদ্ধভাবে থাকে এই মাছগুলো। পূর্ব ভারতের সব থেকে বৃহত্তম নোনা মাছের মৎস্য নিলাম কেন্দ্রটি অবস্থিত পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দিঘা মোহনায়। গত শনিবার সকালে দিঘা মোহনা আড়তে বিক্রি করার জন্য ১২০টি তেলিয়া ভোলা নিয়ে এসেছিলেন ওই মৎস্য ব্যবসায়ী। কোলকাতার একটি ব্যবসায়ী নিলামে মাছগুলি কিনেও নেন। বিক্রি হওয়ার মাছের বাজার মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।
এই বিষয়ে স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী গিরিশচন্দ্র রাউত বলেন যে, ‘এই বছরের শুরুতেই তেলিয়া ভোলার ঝাঁক ধরা পড়ার কারণে খুশি মৎস্য ব্যবসায়ীরা। আগে এমন আকারের তেলিয়া ভোলা ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। এবারও কোলকাতার এক ব্যবসায়ী সব মাছ কিনে নেন।’
উল্লেখ্য, গত অক্টোবর–নভেম্বর মাসেও দুই ব্যবসায়ীর ট্রলারে তেলিয়া ভোলা উঠে, যা তাদের রাতারাতি কোটিপতি করে দেয়। আবারও সেই বিশাল আকারের ভোলা মাছ কোটিপতি করলো এক ব্যবসায়ীকে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।