দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছেলে অষ্টম শ্রেণীর পর আর স্কুলেই যায়নি। বাড়ি থেকে পালিয়ে দিনের পর দিন থেকেছে নিখোঁজ। সে করতো গাঁজার নেশা। বারবার নিষেধ করেও কোনো কাজই হয়নি। বাধ্য হয়ে ছেলের মুখে মরিচের গুঁড়া দিলেন এক মা! ঘটনাটি ভারতের।
কোনো কিছুতেই ছেলে নেশার হাত থেকে রক্ষা করতে পারছিলেন মা। শেষপর্যন্ত ছেলে ঘরে ফিরতেই গাছে পিঠমোড়া করে বাঁধলেন তারই মা। তারপর তার মুখে ডলে দিলেন মরিচের গুঁড়া। গত ৪ এপ্রিল এমন একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে ভারতের হায়দরাবাদের গাঁধীনগর এলাকায়।
ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও। তাতে দেখা যায় যে, গাছে পিঠমোড়া করে বাঁধা অবস্থায় ছেলের মুখে মরিচের গুঁড়া মাখিয়ে দিচ্ছেন তারই মা। ছেলেটি চিৎকার করতে করতে মুখ ঢাকতে গেলে একজন আত্মীয় এসে তার হাত টেনে ধরেন। সেখানে আরও লোক থাকলেও কেওই তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।
এমন একটি ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন স্থানীয় থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন, মায়ের এমন করা মোটেও উচিত হয়নি। ১৬ বছরের ছেলে নেশার কবলে পড়েছে সেটি ঠিক। তবে তাকে ডাক্তার দেখানোর পরামর্শ দিয়েছিলাম। এ ব্যাপারে বাবা-মায়ের আরও সতর্ক হওয়া উচিত ছিল।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।