দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই সময় অর্থাৎ বর্ষার মৌসুমে ত্বকের যত্ন নেওয়া খুব একটা সহজ কথা নয়। ত্বক ভালো রাখতে কিছু ভুল আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে।
অন্য সময় যেমন তেমন বর্ষার সময় ত্বকের যাবতীয় সমস্যা যেনো একসঙ্গে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ব্রণ, ফুসকুড়ি নানা সমস্যা তো আছেই। সেইসঙ্গে ত্বক আর্দ্র হয়ে যাওয়া, জেল্লা কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা যায়। তাই বর্ষায় ত্বকের বাড়তি যত্ন নেওয়া দরকার। বর্ষায় ত্বক যেনো আরও বেশি করে স্পর্শকাতর হয়ে পড়ে। তাই এই সময় ত্বকের যত্ন নেওয়া খুব সহজ কাজ নয়। পৃথক নজর দেওয়া জরুরি। বর্ষায় ত্বক সুস্থ রাখতে তাই কয়েকটি ভুল এড়িয়ে চলতে হবে।
# বর্ষাকে বলা হয় ব্রণপ্রবণ ঋতু। তাই ব্রণর হানা থেকে ত্বক সুরক্ষিত রাখতে হলে ভারি রূপটান এড়িয়ে চলুন। রূপটান অর্থই বাজারচলতি কিছু প্রসাধনী ব্যবহার। ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্রে সেই সব জমে থেকে ব্রণের পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
# শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুরই প্রতিদিনের রূপরুটিনে সানস্ক্রিন রাখাটা জরুরি। বর্ষার অধিকাংশ সময় আকাশ মেঘলা থাকে, যে কারণে অনেকেই এই সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন না। তবে ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এখানেই ভুল করেন অনেকেই। সানস্ক্রিন মূলত ত্বকের যত্নের একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। এটি সারা বছর ব্যবহার করলেই ত্বকের জন্য ভালো হয়।
# হয়তো বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকার কারণে ত্বকে তেমন একটা টান টান অনুভব করছেন না। তাই ময়েশ্চারাইজারও আর লাগানো হচ্ছে না। ময়েশ্চারাইজার শুষ্ক ত্বকের বন্ধু হলেও প্রতিদিনের রূপরুটিনে এটি অবশ্যই আপনাকে রাখতে হবে। তাহলে যত্নে থাকবে আপনার ত্বক। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।