The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কম বয়সেই চুলে পাক ধরছে? এই উপসর্গ কি অন্য শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, কম বয়সে চুলে পাক ধরার সমস্যা জিনগত। বাবা-মায়ের মধ্যে কারও যদি অল্প বয়সে চুলে পাক ধরার সমস্যা থাকে, তাহলে পরের প্রজন্মের মধ্যেও সেই সম্ভাবনা থাকবে। তবে কিছু শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিতও হতে পারে!

কম বয়সেই চুলে পাক ধরছে? এই উপসর্গ কি অন্য শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে? 1

একটি করে দিন ফুরোলেই একটু করে বয়স বেড়ে যাচ্ছে। বয়স যে বাড়ছে, তার প্রথম লক্ষণই ধরা পড়ে চুলে। চুলের ফিকে হয়ে যাওয়া রং বুঝিয়ে দেয় যে, বয়স হয়ে যাচ্ছে। তবে বার্ধক্য আসারও নির্দিষ্ট একটা সময় থাকেই। অনিয়মিত জীবনযাত্রা, খাদ্যাভাস, দূষণ- সেই সব নিয়মের ধারও ধারে না। যে কারণে নির্দিষ্ট সময়ের আগে ‘বার্ধক্য’ তখন কড়া নাড়ে। চিকিৎসকরা বলেছেন, কম বয়সে চুলে পাক ধরার কারণ অনেক ক্ষেত্রেই জিনগত হয়ে থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় এটিকে বলা হয় ‘প্রিম্যাচিয়োর ক্যান্যাইটিস’।

কেনো অল্প বয়সে চুলে পাক ধরে?

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, এই ধরনের সমস্যা জিনগত হয়ে থাকে। বাবা-মায়ের মধ্যে কারও যদি অল্প বয়সে চুলে পাক ধরার সমস্যা থাকে, তাহলে পরের প্রজন্মের মধ্যে সেই সম্ভাবনা থাকবে। তবে অনেক মা-বাবা’ই অভিযোগ করেন, তাদের ক্ষেত্রে সমস্যা শুরু হয় তিরিশের কোঠায় গিয়েই। তবে এখনকার ছেলে-মেয়েদের চুল পেকে যাচ্ছে কৈশোরেই। চিকিৎসকরা বলেছেন, জিনের বাহ্যিক অভিব্যক্তি (জেনেটিক ইনফরমেশন কনসেনট্রেশন) কেমন হবে, সেটি নিশ্চিত করে বলা যায় না। চুলে পাক ধরার সমস্যা কারও কারও ক্ষেত্রে জিনগত হয়ে থাকে। আবার উপযুক্ত ভিটামিন, খনিজের অভাবে অনেকেরই চুল পেকে যায়।

অল্প বয়সে চুল পাকার সমস্যা প্রতিরোধ কী করা সম্ভব?

অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার মতোই চুল পেকে যাওয়াও হলো স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। এর গতি পুরোপুরি আটকে দেওয়া যায় না। তবে শ্লথ করা সম্ভব। এই ক্ষেত্রে ভিটামিন, প্রোটিন, খনিজসমৃদ্ধ সুষম খাবারের বিশেষ ভূমিকাও রয়েছে। ধূমপান, মদ্যপান ছাড়তে পারলেও ভালো হয়। চুলের স্বাভাবিক রং ফিরে পেতে বাইরের ধুলো-ধোঁয়া বাঁচিয়ে চলতে হবে আমাদের। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali