The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

প্রাথমিক চিকিৎসার বাক্সে প্রয়োজনীয় কোন জিনিসগুলো রাখতে হবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভ্রমণ করতে চান অনেকেই। কিন্তু সেই ভ্রমণ করার সময় কি ধরনের প্রস্ততি দরকার তা অনেকের অজানা। আজ এই বিষয়টি নিয়ে আজ আলোচনা করা হবে।

প্রাথমিক চিকিৎসার বাক্সে প্রয়োজনীয় কোন জিনিসগুলো রাখতে হবে 1

ভ্রমণে গিয়ে নির্জন কোনও রাস্তায়, পাহাড়ি পথে পড়ে গিয়ে চোট পেলে কী করবেন? বন-জঙ্গল ঘুরতে যাওয়ার ব্যাপারে কোনও কিছুই তোয়াক্কা করেন না আপনি। ছুটি দেখে বেরিয়ে পড়লেই হলো। তবে এমন দুঃসাহসিক কাজ করতে গিয়ে মাঝেমধ্যে তো বিপদের মুখেও পড়তে হয় অনেককে। তাই ‘অ্যাডভেঞ্চার’ করা কিন্তু মুখের কথা নয়! মসৃণ, পিচঢালা রাস্তায় তেমন কাজ করা যায় না। তবে নির্জন কোনও রাস্তায় বা পাহাড়ি পথে পড়ে গিয়ে চোট পেলে কী করবেন? আবার বাইরে খাবার খেয়ে হঠাৎ যদি পেটব্যথা, বমি শুরু হয়ে যায়, তা হলেইবা কার সাহায্য নেবেন? কাছাকাছি চিকিৎসকের সন্ধান না পাওয়াটাই স্বাভাবিক। সেই ক্ষেত্রে হাতের কাছে নিজস্ব ‘আলাদিনের প্রদীপ’ অর্থাৎ ‘ফার্স্ট এড’ বাক্স রাখাই ভালো। তবে এরমধ্যে কী কী রাখতে হবে?

ব্যান্ডেজ ও পরিষ্কার করার সামগ্রী রাখুন

# প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য বাক্সের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো ক্ষত পরিষ্কার করার লোশন, তুলো ও ব্যান্ডেজ। অনেকেই ব্যান্ডেজ ও ব্যান্ড-এডের ব্যবহারিক পার্থক্য বুঝতেই পারেন না। সে সম্পর্কে আমাদের সচেতন থাকা প্রয়োজন। কারণ হলো ব্যান্ডেজ ব্যান্ড-এডের পরিপূরক নয়। দু’টি জিনিসের কাজই হলো আলাদা। তাই বাক্সে দু’টি রাখা প্রয়োজন। সামান্য কাটাছেঁড়াতে ব্যান্ড-এড ব্যবহার করা যেতেই পারে। ক্ষত বেশি হলে ব্যান্ডেজ বাঁধতে হতে পারে। পূর্বে এই সমস্ত ক্ষেত্রে তুলা ব্যবহার করা হতো। তবে তুলার আঁশ ক্ষতস্থানে থেকে গেলে সেখানে সংক্রমণও হতে পারে। তাই এখন তুলার পরিবর্তে স্টেরিলাইজ়ড গজ কাপড় ব্যবহার করতে বলেন চিকিৎসকরা। এছাড়াও অ্যান্টিসেপটিক দেওয়া ওয়াইপসও বেশ কাজের একটি জিনিস। পথে কোথাও কেটেছড়ে গেলে হাতের কাছে তুলো পাওয়া মুশকিলও হতে পারে। সেই সময় কাজে লাগতে পারে এই ওয়াইপস। সঙ্গে অবশ্যই কাঁচিও রাখতে হবে।

# ভ্রমণের সময় দেহের তাপমাত্রা মাপার জন্য থার্মোমিটার প্রয়োজন। তাই ভ্রমণের সম ‘ফার্স্ট এড’ বাক্সে একটি থার্মোমিটার রাখতে হবে। প্রতিবার থার্মোমিটার ব্যবহার করার পর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পদ্ধতি মেনে যন্ত্রটি ধুয়ে রাখতে হবে। তবে রাস্তায় যদি ঝক্কি পোহাতে ভালো না লাগে, সেই ক্ষেত্রে ‘থার্মাল গান’ও রাখতে পারেন সঙ্গে।

# চিকিৎসকের পরামর্শ মতো সাধারণ কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধও রাখতে পারেন ‘ফার্স্ট এড’ বাক্সে। জ্বর, সংক্রমণ, ঠান্ডা লাগা, ব্যথার ওষুধ, গলাব্যথা, পেটব্যথা, পেটখারাপের ওষুধ বা কাশির দাপট কমানোর জন্য লজেন্সও রাখা যেতে পারে। এ ছাড়াও যে সব ওষুধ নিয়মিত খেতে হয়, যেমন উচ্চ রক্তচাপ কিংবা শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার ওষুধও সঙ্গে রাখতে হবে।

# কোনও কোনও সময় ব্যথা লাগলে ঠান্ডা সেঁকও দিতে হয়। তবে এমন কিছু যন্ত্রণা রয়েছে, যেখানে গরম সেঁক দিতে হয়। সম্ভব হলে প্রাথমিক চিকিৎসার বাক্সে এমন কিছু ব্যবস্থাও রাখতে হবে।

# হঠাৎ পা মচকে গেলে কিংবা হাড়ে চোট পেলে তৎক্ষণাৎ যন্ত্রণা সামাল দেওয়ার জন্য ব্যথা কমানোর ওষুধ খেতে হবে। তাই কিছু ওষুধ রাখতে হবে। সেইসঙ্গে যদি ব্যথা কমানোর স্প্রে থাকে, তাহলে আরও দ্রুত কাজ হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali